করোনা মোকাবিলায় সমস্ত প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জামে শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি, ফের মোদীকে চিঠি মমতার
করোনা মোকাবিলায় সমস্ত প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জামে শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি
তৃতীয়বার
কুর্সিতে
বসার
পর
থেকেই
একের
পর
এক
চিঠি
পাঠিয়ে
যেন
করোনা
মোকাবিলায়
মোদী
সরকারের
ব্যর্থতাকে
আরও
বেশি
করে
জনসমক্ষে
তুলে
ধরতে
চাইছেন
মুখ্যমন্ত্রী
মমতা
বন্দোপাধ্যায়।
অক্সিজেনের
দাবি
জানানোর
পর
এবার
রাজ্য
স্বাস্থ্য
ব্যবস্থার
উন্নতির
দাবি
তুলে
মোদীকে
চিঠি
দিতে
দেখা
গেল
তৃণমূল
সুপ্রিমোকে।
প্রসঙ্গত
উল্লেখ্য,
গত
২৪
ঘণ্টা
গোটা
রাজ্যে
করোনা
আক্রান্তের
সংখ্যা
১৯
হাজারের
গণ্ডি
পার
করে
ফেলেছে।
মারা
গিয়েছেন
১২৭
জন।
যা
এখনও
পর্যন্ত
সর্বাধিক।
এমতাবস্থায়
রাজ্যের
প্রায়
সর্বত্রই
বেডের
পাশাপাশি
চরমে
উঠেছে
অক্সিজেনেরও
সঙ্কট।
রবিবার সে কথা জানিয়েই মোদীকে ফের চিঠি লিখলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। যাতে অক্সিজেন সঙ্কটের কথা মনে করিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি করোনা মোকাবিলার জন্য অত্যাবশ্যকীয় চিকিৎসা সরঞ্জাম, জীবনদায়ী ওষুধের ঘাটতির কথাও মনে করিয়ে দেন তিনি। এমনকী চাহিদা ও জোগানের মধ্যে যে বিস্তর পার্থক্য রয়েছে সেই দিকেও রবিরার লেখা চিঠিতে বারবার আঙুল তুলতে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রীকে। অন্যদিকে একাধিক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, সামাজিক সংগঠন এই কঠিন সময়ে যে ভাবে অক্সিজেন সিলিন্ডার, অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর সহ একাধিক চিকিৎসা সরঞ্জাম পাঠিয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন তাদেরও ভূয়সী প্রশংসা করেন মুখ্যমন্ত্রী।
জেলাগুলিতে কোভিড সংক্রমণ মারাত্মক আকার নিচ্ছে, ৪ মুখ্যমন্ত্রীকে ফোন প্রধানমন্ত্রীর
এদিকে একাধিক সংস্থা ইতিমধ্যেই করোনা জীবনদায়ী ওষুধ সহ এই জাতীয় সমস্ত চিকিৎসা সরঞ্জামে রাজ্য জিএসটি, কেন্দ্র জিএসটি সহ সমস্ত ধরণের শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে। এদিন মোদীকে লেখা চিঠিতে সেই বিষয়েও আলোকপাত করেন মমতা। যেহেতু গোটা বিষয়টি কেন্দ্রের নিয়ন্ত্রণাধীন তাই এই বিষয়টি পুর্নবিবেচনা করে করোনা সংক্রান্ত সমস্ত চিকিৎসা সরঞ্জামে শুল্ক প্রত্যাহারের স্পষ্ট দাবি জানান তিনি। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই জোর চর্চা শুরু হয়েছে বিভিন্ন মহলে। অন্যদিকে কেন্দ্রের তরফে এখনও নবান্নের চিঠির কোনও উত্তর আসেনি বলেই জানা যাচ্ছে।