For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

বিদেশে জরুরি অবস্থা মন্তব্য করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী, বিশ্বাসঘাতক তকমা শুরু বিরোধীদের, কটাক্ষ মহুয়া মৈত্রের

বিদেশে জরুরি অবস্থা মন্তব্য করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী, বিশ্বাসঘাতক তকমা শুরু বিরোধীদের, কটাক্ষ মহুয়া মৈত্রের

Google Oneindia Bengali News

জি-৭ সম্মেলনে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী জামার্নি উড়ে গিয়েছেন। সেখানে তিনি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে ১৯৭৫ সালে ভারতে জরুরি অবস্থা ঘোষণাকে গণতন্ত্রের 'কালো দিন' বলে উল্লেখ করেন। মোদীর এই মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করেছেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী বিদেশের মাটিতে দেশের জরুরি অবস্থা নিয়ে আলোচনা করতে পারেন। বিরোধীরা করলে তাঁদের 'বিশ্বাসঘাতক' হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

কী বলেছেন মহুয়া মৈত্র

কী বলেছেন মহুয়া মৈত্র

সোমবার সোশ্যাল মিডিয়ায় মহুয়া মৈত্র প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, 'জার্মানিতে প্রধানমন্ত্রী দেশের জরুরি অবস্থা নিয়ে আলোচনা করছেন। দেশে গণতন্ত্রের কালো দিন বলে উল্লেখ করছেন। এই নিয়ে কোনও সমস্যা নেই। কিন্তু বিরোধীরা দেশে অঘোষিত জরুরি অবস্থা বিদেশি সংবাদমাধ্যমের কাছে তুলে ধরলেই সমস্যা হয়। তাঁদের বিশ্বাসঘাতক হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।'

জার্মানিতে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য

জার্মানিতে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য

জি-৭ সম্মেলনে যোগ দিতে রবিবারই জার্মানিতে উড়ে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। মিউনিখে অডিডোম স্টেডিয়ামে একটি জমকালো অনুষ্ঠানে জার্মানির ভারতীয় সম্প্রদায়ের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন তিনি। সেখানে নরেন্দ্র মোদী ১৯৭৫ সালে ভারতের জরুরি অবস্থা ঘোষণার কথা উল্লেখ করেন। বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২৬ জুন ভারতে গণতন্ত্র আজ সুপ্রতিষ্ঠিত। কিন্তু ৪৭ বছর আগে ভারতে গণতন্ত্র দমন করা হয়েছিল। ভারতে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়। ভারতের ইতিহাসে তা 'কালো দাগ'।
প্রসঙ্গত, ১৯৭৫ সালের ২৫ জুন ভারতে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছিল। সেই সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন কংগ্রেস নেত্রী ইন্দিরা গান্ধী। ১৯৭৭ সালের ২১ মার্চ দেশ থেকে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার করা হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, 'ভারতের জনগণ গণতন্ত্রের ওপর ভরসা রেখেছে। গণতন্ত্রের ধ্বংস করার সমস্ত পরিকল্পনাকে ধুলিস্মাৎ করেছে। বিশ্বের যে প্রান্তেই আমরা থাকি না কেন, ভারতের গণতন্ত্রের জন্য গর্ব অনুভব করি।'

বিদেশি সংবাদমাধ্যমে সমালোচনা

বিদেশি সংবাদমাধ্যমে সমালোচনা

প্রধানমন্ত্রী দেশের গণতন্ত্র নিয়ে গর্ববোধ করলেও বার বার বিদেশি সংবাদমাধ্যমে সমালোচিত হয়েছে মোদী সরকার। প্রতিক্ষেত্রে বিদেশি সংবামাধ্যমের কাছে সমালোচনা করার জন্য কেন্দ্র সরকারের তোপের মুখে পড়েছেন বিরোধীরা। এনডিএ সরকার বিরোধীদের বার বার 'বিশ্বাসঘাতক' তকমা দিয়েছে। সাম্প্রতিক ঘটনার মধ্যে কৃষি আইন নিয়ে বিদেশি সংবাদমাধ্যমের কাছে বার বার সমালোচিত হয়েছে মোদী সরকার।
কৃষি আইনের বিরোধিতা করে কৃষকরা দীর্ঘদিন ধরে দিল্লি-উত্তরপ্রদেশ ও দিল্লি-হরিয়ানা সীমান্তে বিক্ষোভ দেখান। সেই সময় কৃষকদেক আন্দোলন বন্ধ করতে একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছিল কেন্দ্র। বিদেশি সংবাদমাধ্যমে সামালোচিত হয়েছিল কেন্দ্র। সেই সময় একাধিক বিরোধী নেতা নেত্রী বিদেশি সংবাদমাধ্যমে কেন্দ্রের সমালোচনা করেছিলেন। আর তার জেরে বিজেপি কর্মী সমর্থকদের কাছ থেকে বিশ্বাসঘাতক তকমা পেয়েছিলেন। কেন্দ্র সরকারের অভিযোগ, দেশের সমস্যা দেশের অভ্যন্তরেই মেটানো ভালো। বাইরের দেশের কাছে সমালোচনা বিশ্বাসঘাতকতার সমান। ২০১৯ সালে ৫ অগাস্ট জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭৭ ধারা তুলে নেয় কেন্দ্র সরকার। যার জেরে বিরোধীদের পাশাপাশি বিদেশেও সমালোচনার মধ্যে পড়তে হয় কেন্দ্র সরকারকে। ২০২০ সালে লকডাউনের সময় সব থেকে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিলেন পরিযায়ী শ্রমিকরা। মোদী সরকারের সিদ্ধান্তের সমালোচনা হয় দেশের বাইরে। প্রতিক্ষেত্রে বিদেশি সংবাদমাধ্যমের কাছে সরকারের বিরুদ্ধে মুখ খোলার অপরাধে বিশ্বাসঘাতক তকমা পেয়েছেন বিরোধীরা।

একনাথ শিন্ডে শিবিরের ৩৮ শিবসেনা বিধায়কের সমর্থন প্রত্যাহার! মহারাষ্ট্রে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাল MVA সরকারএকনাথ শিন্ডে শিবিরের ৩৮ শিবসেনা বিধায়কের সমর্থন প্রত্যাহার! মহারাষ্ট্রে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাল MVA সরকার

English summary
Mahua Maitra criticized Prime Minister on his state of emergency remark on social media
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X