স্বস্তি দিল ইংরেজি 'প্রশ্ন ফাঁস', মাধ্যমিকের ২য় দিনে মুখরক্ষা পর্ষদের
মাধ্যমিকের দ্বিতীয় দিনে মুখরক্ষা পর্যদের। একইসঙ্গে স্বস্তিতেও তারা। এদিন ছিল দ্বিতীয় ভাষার পরীক্ষা। টিকটকে ইংরেজি প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ ওঠে। যদিও পরে দেখা যায়, আসলের সঙ্গে মিলছে না ওই প্রশ্নপত্র।
মাধ্যমিকের দ্বিতীয় দিনে মুখরক্ষা পর্যদের। একইসঙ্গে স্বস্তিতেও তারা। এদিন ছিল দ্বিতীয় ভাষার পরীক্ষা। টিকটকে ইংরেজি প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ ওঠে। যদিও পরে দেখা যায়, আসলের সঙ্গে মিলছে না ওই প্রশ্নপত্র।
কড়া নজরদারির মধ্যেও মাধ্যমিকে প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ পিছু ছাড়েনি প্রথম দিন। পরীক্ষা শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যেই প্রথমভাষা বাংলার প্রশ্নপত্র ছড়িয়ে পড়ার অভিযোগ ওঠে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
এদিন দ্বিতীয় ভাষার পরীক্ষা শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে প্রশ্নপত্রের ছবি। এই খবর পেয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। পর্ষদ সভাপতিকে জরুরি তলব করেন। যদিও পরে জানা যায় আসল প্রশ্নপত্রের সঙ্গে এদিন ভাইরাল হওয়া প্রশ্নপত্রের কোনও মিল নেই।
২০১৯ সালে প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগকে ঘিরে বেকায়দায় পড়তে হয়েছিল পর্যদকে। সেই দিকে খেয়াল রেখে প্রশ্নফাঁস রুখতে একাধিক পদক্ষেপের কথা জানিয়েছিল পর্ষদ। টোকাটুকি এবং প্রশ্ন ফাঁস অতীতে হয়েছে, এরকম স্পর্শকাতর ব্লক চিহ্নিত করা হয়েছিল পর্ষদের তরফে। নেওয়া হয় ৪২ টি ব্লকে ইন্টারনেট বন্ধের প্রস্তুতিও। তবে এই সিদ্ধান্তে প্রশ্ন তোলেন অনেকেই।
এবছর মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১০ লক্ষ ১৫ হাজার ৮৮৮ জন। গতবারের থেকে প্রায় ৩৩ হাজার কম।
এবার পরীক্ষা কেন্দ্রগুলিতে কড়া নিরাপত্তার কথা বলা হয়েছিল আগে থেকেই। প্রধান শিক্ষকের ঘরে নয়, ছাত্রছাত্রীদের সামনে খাম খোলার কথা জানানো হয়েছিল। পরীক্ষা কেন্দ্রগুলিতে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি স্মার্ট ঘরি পরার ওপরেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুর আগে শিক্ষকদে মোবাইল কিংবা স্মার্ট ঘড়ি স্কুলের প্রধান শিক্ষকের কাছে জমা দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল।