দিদির ভরসা ভাঙেননি! শতাব্দী জানালেন ভোটের পাওয়ার-মিল-এর কথা
তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। প্রচারে নেমে পড়েছেন প্রার্থীরা। বীরভূম কেন্দ্রে প্রচার শুরু করে দিয়েছেন শতাব্দী রায়।
তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। প্রচারে নেমে পড়েছেন প্রার্থীরা। বীরভূম কেন্দ্রে প্রচার শুরু করে দিয়েছেন শতাব্দী রায়। চলছে মিছিল মিটিং দেওয়াল লিখন থেকে কর্মিসভা। এরমধ্যেই বের করে নিতে হচ্ছে খাওয়ার সময়। কেননা গরমের মধ্যে শরীরটাও তো ঠিক রাখতে হবে। তবে হালকা খাবারের কথাই জানিয়েছেন শতাব্দী। তাঁর পাওয়ার মিলে রয়েছে, শশা, পেয়ারা, সবেদা, ডিম। সঙ্গে পাউরুটি, মিষ্টি।
আবহাওয়া কিছুটা মনোরম। তবে বেলা বাড়তেই বাড়ছে রোদ। ভোট প্রচারের পারদও চড়ছে। ইতিমধ্যেই সাঁইথিয়া-সহ বেশ কিছু জায়গায় প্রথম দফার প্রচার শেষ করে ফেলেছেন শতাব্দী রায়। তিনি সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, খেতে ভাল বাসেন না। তবে জাঙ্ক ফুড ভাল বাসেন। সঙ্গে মিষ্টিটাও প্রিয়।
সকাল থেকে সন্ধে প্রচার। মধ্যে দুপুরের খাবার। ফলের তালিকায় রয়েছে শশা, কলা, সবেদা, পেয়ারা, লেবু। সঙ্গে একটা ডিম সেদ্ধ। সঙ্গে থাকছে একটা হাতে তৈরি রুটি কিংবা দুপিস পাউরুটি। সঙ্গে একটা মিষ্টি।
নিজেই জানালেন, তখন ছবি করেছেন, তখন এতটা স্বাস্থ্য সচেতন ছিলেন না। খাবারের তালিকায় ছিল ফুচকা, পাপড়ি চাটের মতো জিনিসও।
রামপুরহাটকে ভিত্তি করেই বীরভূম কেন্দ্রে প্রচার শুরু করেছেন শতাব্দী রায়। জানালেন, প্রার্থী হব কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন ছিল না। প্রশ্ন ছিল বীরভূমে প্রার্থী হবেন কিনা তা নিয়ে। তবে শতাব্দী দাবি করেছেন, তিনি জানতেন তিনি প্রার্থী হবেন বীরভূমেই। তাঁর দাবি প্রার্থী না হওয়ার মতো কোনও কাজ করেননি। দিদির ভরসা কখনও ভাঙেনি বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। ২০০৯-এ বাম শাসনে জয়ের পর তৃণমূল শাসনে ২০১৪-তে জিতেছেন। এবারও আশাবাদী এই তারকা। জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের কথায় আশাবাদী তিনি।