অর্থনীতিতে লালবাতি জ্বেলে মোদী দেশকে মোমবাতি জ্বালাতে বলছেন! গর্জে উঠল বামেরা
মোদীর ‘ভাঁওতাবাজি’, অর্থনীতিতে লালবাতি আর দেশ জ্বালাবে মোমবাতি! গর্জে উঠল বামেরা
এসব মোদীর ভাঁওতাবাজি। রবিবার মোদীর 'আলোক সংহতি'র বার্তাকে এভাবেই খোঁচা দিলেন বামেরা। বাম ছাত্র সংগঠনের পক্ষ থেকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হল- মোদীর এই আলো বন্ধের অনুষ্ঠানকে ধিক্কার জানাচ্ছি। প্রধানমন্ত্রীর কাছে থেকে এই বিপর্যয়ের সময়ে টেস্টের কিট, পিপিই আর খাদ্য চায় মানুষ, পাচ্ছে কি আলো বন্ধের নিদান!
অর্থনীতিতে লালবাতি আর দেশ জ্বালাবে মোমবাতি!
বাম ছাত্র সংগঠন এআইএসএ-র দাবি দেশের অর্থনীতিতে লালবাতি জ্বেলে এখন দেশবাসীকে মোমবাতি জ্বালানোর কথা বলছেন প্রধানমন্ত্রী। এসব হাততালি, মোমবাতি- মোদীর ভাঁওতাবাজি। আমাদের সমস্বরে একটাই দাবি- টেস্ট টাই, পিপিই চাই আর খাদ্য চাই। খাদ্যের জোগান দিক কেন্দ্র।
থালা ধরিয়েছিল, এবার হাতে হ্যারিকেন
বামেরা বলেন, আগে থালা ধরিয়েছিল, এবার হ্যারিকেন ধরিয়ে দিলেন মোদী। খাদ্যের জোগান দিতে পারছেন না বলেই আলো নিভিয়ে দিতে বলছেন। বামপন্থী ছাত্রেরা প্রশ্ন করছে, হাততালি দিতে বলছেন, কিন্তু বলতে পারেন কেন হাততালি দেব, ডাক্তারদের তো হাত খালি, তারা পরীক্ষা করার কিট পাচ্ছে না।
প্রদীপ নয়, চাই কিট-পিপিই-খাদ্য
তাই প্রদীপ নয়, চাই কিট, মোমবাতি নয় চাই পিপিই, মোবাইলের টর্চ নয় চাই খাদ্য। সম্মিনিত আওয়াজ তুলছেন বামপন্থীরাও। তাঁদের দাবি, যাঁরা সামনের সারিতে দাঁড়িয়ে করোনার মোকাবিলা করছেন, তাঁদের সুরক্ষার জন্য কোনও ব্যবস্থা নেননি প্রধানমন্ত্রী। তিনি শুধু চমক আর চটকদারি রাজনীতি করছেন।
জনস্বাস্থ্য পরিষেবা মৌলিক অধিকারে
এআইসিএ জানিয়েছে, করোনা সংক্রমণে পরিষ্কার ভারতবাসীর স্বাস্থ্য সংকট মোকাবিলায় কোনও কারযকরী ভূমিকা নিতে পারেনি মোদী সরকার। কোনও অত্যাধুনিক পরিকাঠামো তৈরি করতে পারেনি। অবিলম্বে জনস্বাস্থ্য পরিষেবাকে দেশবাসীর মৌলিক অধিকারে পরিণত করতে হবে।