সপ্তাহের বেশিরভাগ সময় জুড়েই চলতে পারে ঝড়-বৃষ্টি, একনজরে জেলাগুলির আবহাওয়ার পূর্বাভাস
দুপুরের পরে বিভিন্ন জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হয়। যার জেরে তাপমাত্রা বেশ কিছুটা নেমে যায়। আবহাওয়া দফতরের (weather office) পূর্বাভাস অনুযায়ী, পরবর্তী ৭২ ঘন্টাতেও একই আবহাওয়া থাকার সম্ভাবনা। এদিন কলকাতার সর্বোচ্চ
দুপুরের পরে বিভিন্ন জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হয়। যার জেরে তাপমাত্রা বেশ কিছুটা নেমে যায়। আবহাওয়া দফতরের (weather office) পূর্বাভাস অনুযায়ী, পরবর্তী ৭২ ঘন্টাতেও একই আবহাওয়া থাকার সম্ভাবনা। এদিন কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের ওপরে ঘূর্ণাবর্ত
দক্ষিণ-পশ্চিম মধ্যপ্রদেশ এবং সংলগ্ন এলাকা থেকে ঘূর্ণাবর্তের একটি অক্ষরেখা হিমালয় সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গ এবং সংলগ্ন সিকিম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। যা গিয়েছে পূর্ব মধ্যপ্রদেশ, ঝাড়খণ্িড এবং দক্ষিণ বিহারের ওপর দিয়ে। এই ঘূর্ণাবর্ত সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ০.৯ কিমি ওপর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। তবে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ এবং সংলগ্ন ঝাড়খণ্ডের ওপরে থাকা ঘূর্ণাবর্ত শক্তি হারিয়েছে।
উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া
রবিবার দুপুরে দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী ৭২ ঘন্টায় উত্তরবঙ্গের সবকটি জেলারই কোথাও না কোথাও বজ্রবিদ্যুতের সম্ভাবনা রয়েছে। পাশাপাশি ঘন্টায় ৩০-৪০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। সবকটি জেলারই কোথাও না কোথাও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলেও পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। মূলত হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টিরই সম্ভাবনা। আগামী ৪-৫ দিন দিনের তাপমাত্রার সেরকম কোনো পরিবর্তন হবে না বলে জানানো হয়েছে।
দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে আগামী ৭২ ঘন্টায় দক্ষিণবঙ্গের সবকটি জেলারই কোথাও না কোথাও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঘন্টায় ৩০-৪০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। সঙ্গে হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। তবে বুধ কিংবা বৃহস্পতিবার নাগাদ দক্ষিণবঙ্গের সবকটি জেলাতেই ৫০-৬০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া এবং ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে। এছাড়াও আগামী ৪-৫ দিন দিনের তাপমাত্রার সেরকম কোনও পরিবর্তন হবে না।
উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা( ডিগ্রি সেলসিয়াস)
ব্র্যাকেটে আগের দিনের তাপমাত্রা
আসানসোল
৩৩.১
বালুরঘাট
৩২.৬
(৩৪.৬)
বাঁকুড়া
৩১.৪
(৩৩.৭)
ব্যারাকপুর
৩৪.৪
(৩৪.১)
বহরমপুর
৩৭.৪
(৩৭.৬)
বর্ধমান
৩৫.৪
(৩৬)
ক্যানিং
৩৫
(৩৬.৬)
কোচবিহার
৩০.১
(২৯.২)
দার্জিলিং
১৬.৮
(১৮.৪)
দিঘা
৩৫.২
(৩৪.৮)
কলকাতা
৩৬
(৩৫)
মালদহ
৩০.৭
পানাগড়
৩২.১
(৩৪.৪)
পুরুলিয়া
৩৩.৩
(৩৫.৩)
শিলিগুড়ি
৩০.১
(৩০)
শ্রীনিকেতন
৩১.৪
ভার্চুয়াল মাধ্যমে বৈঠকের দাবি, লোকসভার অধ্যক্ষ এবং রাজ্যসভার চেয়ারম্যানকে চিঠি তৃণমূলের