অভিনব কৌশলে গাঁজা পাচার রুখল কলকাতা পুলিশ
অভিনব কৌশলে গাঁজা পাচার রুখল কলকাতা পুলিশ
অভিনব কৌশলের গাঁজা পাচার রুখল কলকাতা পুলিশের এনসিবির জোনাল ইউনিট বা নারকোটিক কন্ট্রোল ব্যুরোর গোয়েন্দারা।
গোয়েন্দা সূত্রের খবর, এর আগে বহু অভিনব কৌশলে গাজা হিরোইনের মত মাদকপাচার রুখেছেন নারকটিকের গোয়েন্দারা। আর পাঁচটি অভিনব কৌশলের মতো এটিও পাচারকারীদের কাছে ছিল অভিনব। কিন্তু সেই পাচারের ছক বানচাল করে তা রুখে দেয় দুদে গোয়েন্দারা।
গোয়েন্দারা জানিয়েছেন, এর আগে কোনওদিন এই রাজ্যে দেখা যায়নি। কারন ওই মাদক পাচার করা হচ্ছিল শুকনো ডাবের খোলায় ভরে। ডাবের জল খেয়ে নেওয়ার পর আমরা যে ডাবের খোলা ফেলেদি, সাধারণত তা বিক্রি করে দেওয়া হয়। সেগুলো শুকিয়ে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। রাস্তার দুধারে গজিয়ে ওঠা হোটেল-রেস্তোরাঁ গুলোই মূলত এগুলো ব্যবহার করে।
গোয়েন্দারা
আরও
জানিয়েছেন,
সেই
শুকনো
ডাবের
মধ্যে
গাজা
পুরেই
চলছিল
শহরের
বুকে
গাঁজা
পাচারের
কাজ।
কিন্তু
এবার
সেই
ফন্দিও
ধরা
পড়ে
গেল
গোয়েন্দাদের
নজরে।
নজিরবিহীনভাবে
ডাবের
খোলায়
ভরে
প্রায়
১১০০
কেজি
গাঁজা
হাওড়ার
ধুলাগড়
হয়ে
কলকাতায়
আসার
পথেই
এনসিবির
গোয়ান্দাদের
হাতে
আটক
হয়।
তবে
একটি
বিশেষ
সূত্রে
খবর
পেয়েই
এই
পাচার
অভিযান
আটকানো
গিয়েছে
বলে
জানানো
হয়েছে
এনসিবির
তরফে।
এনসিবি নিয়েছে, হাওড়ার ধুলাগড়ে অভিযান চালানো হয়। ওই সময়েই হাওড়ার ওই এলাকা দিয়ে একটি সন্দেহজনক লরি কলকাতার দিকে আসছিল। তখনই একটি লরি আটকে দেখা যায়, কয়েক'শ ডাবের খোলায় ভরা ছিল মাদক। যা দেখে তাজ্জব বনে যান গোয়েন্দারা এরপরই মাদক পাচারের দায়ে চৈতন্য হরিজন, ধর্মেন্দ্র দাস ও উপেন্দ্র রাই নামে তিন ভিনরাজ্যের বাসিন্দাকে গ্রেফতার করা হয়। এদিন তাদের হাওড়া জেলা আদালতে পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত। তবে এর পিছনে কারা জড়িত রয়েছে তার তদন্ত শুরু করেছে গোয়েন্দারা।
বারাসাত পুরসভার প্রশাসক মুখোপাধ্যায় করোনায় আক্রান্ত