বাড়িতে জল জমিয়ে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়িয়েছেন, দোষ প্রমাণে এক ব্যক্তিকে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা আদালতের
কলকাতা পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের অধিকারীদের বারবার সতর্ক করা সত্ত্বেও কোন পদক্ষেপ না করার অভিযোগের ভিত্তিতে পুরো আদালতে মামলা দায়ের করেন কলকাতা পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগ।
কলকাতা পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের অধিকারীদের বারবার সতর্ক করা সত্ত্বেও কোন পদক্ষেপ না করার অভিযোগের ভিত্তিতে পুরো আদালতে মামলা দায়ের করেন কলকাতা পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগ। প্রতি বছর এই সময় রাজ্যের সমস্ত পুরসভার কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলে ডেঙ্গু। প্রতি বছরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মানুষ মারা যান।
এবছর এখনও পর্যন্ত সরকারিভাবে ডেঙ্গুতে মারা গিয়েছেন ৫ জন। উত্তর চব্বিশ পরগনা র বারাহনগর, মধ্যমগ্রাম, বারাসত, উত্তর ও দক্ষিণ দমদম, ভাঙ্গর, দেগঙা, সহ একাধিক পুরসভা কে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর থেকে সতর্ক করা হলেও মশা বাহিত রোগ থেকে রেহাই মিলছে না।
কলকাতা পুরসভা ডেঙ্গু রোধে কোমর বেঁধে নেমেছে। সাড়া বছর ধরে তারা প্রচার অভিযান চালালেও বেশ কিছু ফাঁক থেকে যাচ্ছে। যা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে আরজিকর হাসপাতালে। জায়গাটি যেন ডেঙ্গুর আঁতুর ঘর। যা নিয়ে অত্যন্ত ক্ষিপ্ত কলকাতা পুরসভার ডেপুটি মেয়র তথা মেয়র পারিষদ অতীন ঘোষ।
মামলার বয়ান অনুযায়ী কলকাতা পুরসভা ডেঙ্গু অভিযানে পুরসভার সাস্থ্য বিভাগের আধিকারিকরা শহর জুড়ে অভিযানে বেরিয়ে পৌঁছে যান ৪৬ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত প্রিন্সেপ স্ট্রিটে। সেখানে বাড়ির মালিক বেশ কিছু দোকানঘর ভাড়া দেন। এবং একটি দোকান দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় সেখানে বৃষ্টির জল জমে ডেঙ্গুর লার্ভা পাওয়া যায়।
মামলার বয়ান অনুযায়ী কলকাতা পুরসভা ডেঙ্গু অভিযানে পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের আধিকারিকরা শহর জুড়ে অভিযানে বেরিয়ে পৌঁছে যান ৪৬ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত প্রিন্সেপ স্ট্রিটে। সেখানে বাড়ির মালিক বেশ কিছু দোকানঘর ভাড়া দেন। এবং একটি দোকান দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় সেখানে বৃষ্টির জল জমে ডেঙ্গুর লার্ভা পাওয়া যায়।
মামলার শুনানির শেষে অভিযুক্ত বাড়ির মালিককে এক লক্ষ টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৭ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন সিনিয়র মিউনিসিপ্যাল ম্যাজিস্ট্রেট প্রদীপ কুমার অধিকারী।