কালীমন্দিরে ইটবৃষ্টি ,ভিতরে আশ্রয় ভারতীর, থানার ঢিল ছোড়া দূরত্বে কী ঘটে গেল কেশপুরে
কালীমন্দির থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে থানা। কেশপুর বাজার এলাকায় ভারতী ঢুকতেই যখন তাঁর গাড়ি বাজেয়াপ্ত হয় তখন এলাকা জুড়ে ভারতীর দিকে শ'য়ে শ'য়ে ইট পাটকেল ধেয়ে আসতে থাকে।
কালীমন্দির থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে থানা। কেশপুর বাজার এলাকায় ভারতী ঢুকতেই যখন তাঁর গাড়ি বাজেয়াপ্ত হয় তখন এলাকা জুড়ে ভারতীর দিকে শ'য়ে শ'য়ে ইট পাটকেল ধেয়ে আসতে থাকে। এমন এক অবস্থায় বিজেপি প্রার্থী ভারতী ঘোষ আশ্রয় নেন এলাকার এক কালীমন্দিরে। সঙ্গে ছিলেন কয়েকজন দলীয় সমর্থক।
এদিকে,
কালীমন্দিরে
ভারতী
ঘোষ
আশ্রয়
নিলেও
,
সেখানেও
তৃণমূলের
রোষানল
থেকে
ছাড়
পাননি
তিনি।
এককালে
মেদিনীপুরের
দাপুটে
আইপিএস
অফিসার
ভারতী
ঘোষ
,
বিজেপি
প্রার্থী
হিসাবে
এদিন
সেই
মেদিনীপুরের
মাটিতেই
চরমতম
পরিস্থিতির
সমানে
পড়ে
গেলেন।
এদিন,
তাঁকে
তাক
করে
এদিকে
যখন
গো
ব্যাক
স্লোগানে
সোচ্চার
তৃণমূলের
কর্মী
সমর্থকরা
,
ঠিক
তখনই
বাজেয়াপ্ত
হয়ে
যায়
ভারতী
ঘোষের
গাড়ি।
মন্দিরে
গেলেও
সেখানে
আশপাশের
ছাদ
থেকে
ভারতীকে
নিশানায়
রেখে
ফের
শুরু
হয়
ইট
বৃষ্টি।
এককালের
দাপুটে
পুলিশ
অফিসার
ভারতী
ঘোষ
এমন
পরিস্থিতিতে
খানিক
হতভম্ব
হয়ে
যান।
এরপর
তাঁকে
দেখা
যায়
স্থানীয়
পুলিশ
স্টেশনে
আশ্রয়
নিতে
।
থানায় আশ্রয় নিয়ে ভারতী ঘোষ প্রশ্ন তোলেন প্রশাসনের বিরুদ্ধে। তিনি প্রশ্ন করেন , কেশপুর বাজার এলাকার মতো এরকম একটা উত্তেজনা প্রবণ এলাকায় কেন পুলিশ তাঁর গাড়ি বাজেয়াপ্ত করেছে? অন্য জায়গাতেও তো তা করা যেত। ভারতী এদিন এক সংবাদমাধ্যমে অভিযোগ করেন, তাহলে কি তিনি আঘাতপ্রাপ্ত হোন এমনটাই চাইছে প্রশাসন? উল্লেখ্য, এরপর যদিও অন্য একটি গাড়িতে ভারতী ঘোষকে সম্পূর্ণ নিরাপত্তা দিয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।