'কন্যাশ্রী'র বিয়ে রুখতে গিয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে হেনস্থার অভিযোগ জয়েন্ট বিডিওর
নাবালিকার বিয়ে আটকানোর পর হেনস্থা। জয়েন্ট বিডিওকে হেনস্থা করার অভিযোগ উঠল পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার শালবনি থানার ডিউটি অফিসারের বিরুদ্ধে। জয়েন্ট বিডিওকে দীর্ঘক্ষণ থানায় বসিয়ে রাখায় হয় বলে অভিযোগ।
নাবালিকার বিয়ে আটকানোর পর হেনস্থা। জয়েন্ট বিডিওকে হেনস্থা করার অভিযোগ উঠল পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার শালবনি থানার ডিউটি অফিসারের বিরুদ্ধে। জয়েন্ট বিডিওকে দীর্ঘক্ষণ থানায় বসিয়ে রাখায় হয় বলে অভিযোগ।
পশ্চিম মেদিনীপুরের গোলাপিচকের বাসিন্দা দীপঙ্কর দাসের সঙ্গে শনিবার বিয়ে ছিল শালবনির মিমুলের এক নাবালিকার। খবর পেয়েই রাতে পিরাকাটার ফাঁড়ির পুলিশকে নিয়ে ঘটনাস্থলে যান শালবনির জয়েন্ট বিডিও শান্ত চক্রবর্তী। ওই নাবালিকা ও তাঁর আত্মীয়দের শালবনি থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। নিয়ে যাওয়া হয় পুরোহিতকেও।
সমস্যার শুরু হয় শালবনি থানায় যাওয়ার পর। অভিযোগ, ডিউটি অফিসার সুদীপ চট্টোপাধ্যায় অভিযোগ নিতে অস্বীকার করেন। বিষয়টি নিয়ে তিনি কোনও অভিযোগ নিতে পারবেন না বলে জানান ডিউটি অফিসার সুদীপ চট্টোপাধ্যায়। অভিযোগ না করে বিষয়টি মিটিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ। জয়েন্ট বিডিও-র অভিযোগ, তাঁকে ঘণ্টা তিনেক থানায় বসিয়ে রাখা হয়। আটকের রাখা হয় তাঁর গাড়িও। বাধ্য হয়ে নাবালিকা, জামাই, বামুনকে গেস্ট হাউসে থাকার বন্দোবস্ত করেন তিনি। পরে সকালে মুচলেকা নিয়ে জামাই-এর বাড়ির লোকজনকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
জয়েন্ট বিডিও বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনের পদস্থ আধিকারিকদের কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে জেলা পুলিশের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।