বাংলাদেশি তবলিঘ-ই জামাত সদস্যদের সীমান্ত পারে সাহায্যে অভিযুক্ত মমতার সরকার! অভিযোগ অস্বীকার স্বরাষ্ট্রসচিবের
বাংলাদেশি তবলিঘ-ই জামাত সদস্যদের সীমান্ত পারে সাহায্যে অভিযুক্ত মমতার সরকার! অভিযোগ অস্বীকার স্বরাষ্ট্রসচিবের
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের বিরুদ্ধে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নির্দেশিকা অমান্য করার অভিযোগ উঠল। জানা গিয়েছে, কোনও তবলিঘ-ই-জামাত সদর্যকে দেশ ছাড়ার অনুমতি না দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার এদেশে আসা ১৯ জন বাংলাদেশি মার্কাজকে দেশে ফেরার অনুমতি দিয়েছে। যদিও সরকারের তরফ থেকে স্বরাষ্ট্র সচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বলে, সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
বাধা দেয়নি বাংলার সরকার
সূত্রের খবর এইসব তবলিঘ-ই-জামাত সদস্যকে ভারকে ওয়ান্টেড তালিকায় রাখা হয়েছিল। তবুও পশ্চিমবঙ্গ সরকার এদের আটকাতে কোনও ব্যবস্থা করেনি বলে অভিযোগ।
১৯ জনের বিরুদ্ধে লুকআউট নোটিশ
৩০ মে হরিদাসপুর চেকপয়েন্টে এই ১৯ বাংলাদেশিকে এদেশ ছাড়ার সময় প্রথমে বাধা দেওয়া হয়েছিল। যদি পরে তাদের কাগজ পত্র পরীক্ষা করে দেখা যায় তাদের বিরুদ্ধে লুকআউট নোটিশ রয়েছে। এই ১৯ জনকে কলকাতায় কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছিল। পরে তাদের বাসে করে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হয় বলে জানা গিয়েছে।
অভিযোগ অস্বীকার
যদিও প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্য সরকারের কাছে লুকআউট নোটিশ পাঠানোর খবর অস্বীকার করেছেন। কেন্দ্রীয় বিধি মেনেই রাজ্য সরকার কাজ করেছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
রাজ্যপালের সমালোচনা
এই ঘটনায় রাজ্য সরকারের সমালোচনা করেছিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর। তবলিঘ-ই-জামাত সদস্যদের নিয়ে কেন্দ্রীয় বিজ্ঞপ্তি অবজ্ঞা করার অভিযোগ তুলেছিলেন তিনি।
প্রত্যেক পরিযায়ীদের দেওয়া হোক ৫ হাজার করে! মুখ্যমন্ত্রী মমতার রাজনীতির বর্ণনা করলেন লকেট