ট্রেনের কোচে আইসোলেশন ওয়ার্ড, টিকিয়া পাড়ায় চলছে কাজ
করোনার চিকিৎসার জন্য ইতিমধ্যেই হাত বাড়িয়ে দিয়ে বেশ কিছু দফতর। এবার এগিয়ে এল রেল মন্ত্রকও। করোনা উপসর্গের জন্য বহু মানুষকে পাঠানো হচ্ছে আইসলেশনে।
করোনার চিকিৎসার জন্য ইতিমধ্যেই হাত বাড়িয়ে দিয়ে বেশ কিছু দফতর। এবার এগিয়ে এল রেল মন্ত্রকও। করোনা উপসর্গের জন্য বহু মানুষকে পাঠানো হচ্ছে আইসলেশনে। এজন্য যাতে চিকিৎসা পরিষেবা পেতে অসুবিধা না হয় তার জন্য উদ্যোগ নিল পূর্ব রেল কর্তৃপক্ষ।
পূর্ব
রেল
দফতর
সূত্রের
খবর,
প্রথম
পর্যায়ে
মোট
৩৩৮
টি
কোচে
তৈরি
হচ্ছে
আইসলেশন
ওয়ার্ড।
লিলুয়া
ওয়ার্কশপ,
টিকিয়াপাড়া
কোচিং
ইয়ার্ড
সহ
রেলের
বিভিন্ন
ইয়ার্ডে
শুরু
হয়েছে
এই
কাজ।
টিকিয়াপাড়া
কোচিং
ইয়ার্ডে
মোট
৫০
টি
কোচকে
আইসলেশন
ওয়ার্ড
হিসেবে
তৈরি
করা
হচ্ছে।
আগামী
১৪
তারিখের
মধ্যে
টিকিয়াপাড়া
ইয়ার্ডে
সমস্ত
আইসলেশন
কোচ
তৈরি
হয়ে
যাবে।
টিকিয়াপাড়ার
সিনিয়র
সেকশন
ইঞ্জিনিয়ার
সঞ্জয়
চট্টোপাধ্যায়
জানান,
এর
মধ্যে
৫
টি
কোচ
সম্পূর্ণ
হয়ে
গিয়েছে।
কোচগুলির
বাইরে
লেখা
হচ্ছে
কোভিন
করোনা
আইসলেশন
কোচ।
জানলাগুলো
জাল
দিয়ে
ঘেরা
হচ্ছে
যাতে
মশা
না
ঢুকতে
পারে।ভিতরের
থ্রি
টায়ার
স্লিপারের
মাঝের
আসন
খুলে
ফেলা
হচ্ছে
যাতে
শুতে
বা
বসতে
অসুবিধা
না
হয়।দেওয়া
হচ্ছে
নতুন
চাদর
ও
বালিশ।
এছাড়াও
আলাদা
করে
একটি
বাথরুমে
থাকছে।
স্নান
করার
জন্য
সাওয়ার।
অকসিজেন
সিলিন্ডার
রাখার
জায়গা
করা
হয়েছে।
জীবাণুমুক্ত
রাখার
জন্য
সবরকম
ব্যবস্থা
থাকছে
কোচে।
প্রথম
দুটো
আসনে
থাকবেন
চিকিৎসক
ও
নার্স।
গুরুত্বপূর্ণ
স্টেশনে
কিছুটা
দূরে
রাখা
হবে
এই
কোচগুলো।
যেখানে
বিদ্যুৎ
ও
পর্যাপ্ত
জল
পাওয়া
যাবে।
হাওড়ার
লিলুয়া
ওয়ার্ক
শপে
এই
কর্মী
জানান,
দূরপাল্লার
ট্রেনের
একটি
কামরাকে
পুরোপুরি
আইসোলেশন
ওয়ার্ডে
পরিনত
করা
হচ্ছে।
স্লিপার
কোচের
তিনটি
বার্থের
মধ্যে
মাঝের
বার্থটি
তুলে
দিয়ে
সামাজিক
দূরত্ব
বজায়
রাখার
চেষ্টা
করা
হয়েছে।
এমনটাই
নির্দেশ
এসেছে
রেল
দফতরের।
তেমনি
করেই
অত্যাধুনিক
আইসোলেশন
ওয়ার্ড
তৈরী
হচ্ছে
ট্রেনগুলিতে।