নাচ-গান-হুল্লোড়! বসন্ত উৎসবে মাতল আলিপুরদুয়ার
আলিপুরদুয়ারের পালিত হল বসন্ত উৎসব। সকালে মৃদঙ্গ করতাল বাজিয়ে এই শোভাযাত্রা গোটা আলিপুর দুয়ার শহর পরিক্রমা করে ছাত্রছাত্রীরা। আবির মাখিয়ে একে অপরকে শুভেচ্ছা বিনিময় করা হয়।
আলিপুরদুয়ারের পালিত হল বসন্ত উৎসব। সকালে মৃদঙ্গ করতাল বাজিয়ে এই শোভাযাত্রা গোটা আলিপুর দুয়ার শহর পরিক্রমা করে ছাত্রছাত্রীরা। আবির মাখিয়ে একে অপরকে শুভেচ্ছা বিনিময় করা হয়। দিনভর হইহুল্লোড়ের সঙ্গে নাচ গানের মাধ্যমে বসন্ত উৎসব পালন করা হয় আলিপুর শহরে।
বসন্ত উৎসব মানেই বাঙালি তথা সমগ্র ভারতবাসীর মনের এক রঙীন স্বপ্নের দিন। বসন্তের কোকিল যেমন মনের আনন্দে এই সময় মুক্ত আকাশে উড়ে বেড়ায়, ঠিক তেমনি ভাবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বসন্তের কবিতার আবহে আজকের দিনে রঙের আনন্দে মাতল গোটা দেশ।
এদিন আলিপুরদুয়ার জেলাতেও সারম্ভরে পালিত হল বসন্ত উৎসব। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই নানা ধরনের অনুষ্ঠানে আলিপুরদুয়ার শহরের ইন্ডোর স্টেডিয়াম থেকে বিভিন্ন সংস্থার ও বিভিন্ন স্কুলের উদ্যোগে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শুরু করে দিনভর বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্যেদিয়ে পালিত হল বসন্ত উৎসব। এদিন সকালে মৃদঙ্গ করতাল বাজিয়ে এই শোভাযাত্রা গোটা আলিপুর দুয়ার শহর পরিক্রমা করেন।
রাস্তায় ঘুরে ঘুরে মহিলারা ডান্ডিয়া নৃত্য, রবীন্দ্র নৃত্য সহ একাধিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করেন। বাউল ও রবীন্দ্রসংগীতের মাধ্যমে নৃত্য পরিবেশন করেনশোভাযাত্রায় অংশগ্রহণকারী পুরুষ ও মহিলারা। এদিন হলুদ রঙের শাড়ি পড়ে কয়েকশো মহিলা শোভাযাত্রায় অংশ নেন।
বেশিরভাগ পুরুষরাই পরেছিলেন পাঞ্জাবি আর পায়জামা। শহর পরিক্রমা করে শোভাযাত্রা টি শহরের ১১ হাত কালী বাড়ি মন্দিরে গিয়ে শেষ হয়।
সেখানে
মন্দির
প্রাঙ্গনের
ময়দানে
বসন্ত
উৎসব
পালন
করার
জন্য
প্রচুর
সাধারণ
মানুষের
ভিড়
জমে।
পাশাপাশি
বহু
ভ্রমণ
যাএী
মানুষ
এই
অনুষ্ঠানে
সামিল
হন।
বিভিন্ন
রঙেরআবির
মাখিয়ে
একে
অপরকে
শুভেচ্ছা
বিনিময়
করেন
অনুষ্ঠানে
আগত
পুরুষ-মহিলারা।
দিনভর
হইহুল্লোড়ের
সঙ্গে
নাচ
গানের
মাধ্যমে
বসন্ত
উৎসব
পালন
করা
হয়
আলিপুর
শহরে।