হাওড়ায় মা ও সদ্যোজাত শিশুর নিখোঁজের মামলায় বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের
হাওড়ায় মা ও সদ্যোজাত শিশুর নিখোঁজের মামলায় বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের
হাওড়ায় মা ও সদ্যোজাত শিশুর নিখোঁজের মামলায় বিস্তারিত রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে বিস্তারিত রিপোর্ট জমা দিতে হবে রাজ্যকে। নির্দেশ হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের। মামলার পরবর্তী শুনানি ১০ দিন পর।
আদালতে অনলাইনে মামলার শুনানিতে আইনজীবীরা জানান, ঘটনার সুত্রপাত এপ্রিলের মাসের মাঝামাঝি সময়ে। প্রসব যন্ত্রণা নিয়ে উলুবেড়িয়া সদর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় আদুরী দাসকে। পরের দিন করোনা পরীক্ষার জন্য তাঁকে পাঠানো হয় স্থানীয় সঞ্জীবন হাসপাতালে। এরপরে প্রায় এক সপ্তাহ কোনও খোঁজ মেলেনি আদুরীর।
পরে হাসপাতালের পক্ষ থেকে জানানো হয় যে পুত্র সন্তান প্রসব করেছে আদুরী। দু-চার দিনের মধ্যে ছেড়ে দেওয়া হবে। কিন্তু এরপরে তাকে ছাড়া না হলে ফের হাসপাতালে সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে জানানো হয় উলবেরিয়া সদর হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। সেখানে যোগাযোগ করলে জানানো হয় বেঁচে নেই আদুরী দাস। কিন্তু আদুরীর মৃত্যুর সঠিক তথ্য প্রমাণ দিতে পারেনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। স্থানীয় প্রশাসনকে জানিয়েও কোনো লাভ হয়নি। তাই আদুরিকে খুঁজে পেতে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন বাবা শঙ্কর রুইদাস।
আইনজীবীদের অভিযোগ, দুই হাসপাতাল দুই রকম কথা বলছে। এমনকি জন্মানো সদ্যোজাতের কোনো সন্ধান নেই। হাসপাতালের পক্ষ থেকে জানানো হয় ২০ এপ্রিল মারা গিয়েছেন আদুরী দাস। বাবা শঙ্কর রুইদাসের হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয় আদুরীর ডেথ সার্টিফিকেট। ভালো করে শনাক্ত করার আগেই হাসপাতালের মর্গ থেকে একটি প্ল্যাস্টিক মোড়ানো দেহ ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয় বলে দাবি করেছেন শঙ্করবাবু।
মেয়ের
মৃত্যু
ঘলেও
কেন
তা
প্রথমেই
জানানো
হল
না?
আদুরীর
গর্ভ
থেকে
জন্ম
নেওয়া
পুত্র
সন্তান
কোথায়
গেল?
এই
বিষয়ে
কোনও
সদুত্তর
মেলেনি
হাসপাতাল
কর্তৃপক্ষের
কাছে।
তবে
এদিন
রাজ্যের
তরফে
দাবি
করা
হয়,
আদুরী
গর্ভবতী
ছিলেন,
কিন্তু
তিনি
বাচ্চা
প্রসব
করেন
নি।
করণা
আক্রান্তও
ছিলেন
না।
অন্য
রোগে
মারা
গিয়েছে
সে।
রাজনৈতিক জগতের বড় ক্ষতি ,শ্যামল চক্রবর্তীর প্রয়াণে শোক প্রকাশ মুখ্যমন্ত্রীর