ভারী বর্ষনের জেরে ভয়াবহ ভূমিধসের কবলে দার্জিলিং, বিপর্যস্ত যান চলাচল
ভারী বর্ষনের জেরে ভয়াবহ ভূমিধসের কবলে দার্জিলিং, বিপর্যস্ত যান চলাচল
ভারী
বৃষ্টিপাতের
জেরে
ভূমিধসের
কবলে
পড়েছে
দার্জিলিংয়ের
একটা
বিস্তৃর্ণ
এলাকা।
অনেক
রাস্তাতেই
যার
জেরে
তৈরি
হয়েছে
যান
জট।
সূত্রের
খবর,
রবিবার
দার্জিলিংয়ের
পাহাড়ি
এলাকা
রিম্বিক
ও
লোধামা
অঞ্চলের
সংযোগকারী
মূল
সড়কটিও
ভারী
বর্ষণের
জেরে
প্রবল
ক্ষতির
মুখে
পড়েছে।
এদিকে
একটানা
বৃষ্টিতে
ভয়াবহ
ভূমিধসের
শিকার
সিকিমও।
উত্তর
সিকিমের
পাসিংডাং
গ্রামে
রবিবার
ভয়াবহ
ভূমিধসের
খবর
মেলে।
যদিও
কোনও
প্রাণহানির
ঘটনা
ঘটেনি
বলে
জানা
যাচ্ছে।
রবিবার বিকালে অনেক জায়গাতেই বড়সড় আকারে মাটি ধসে পড়তে দেখা গেছে। যদিও এই ঘটনায় এখনও কোনও হতাহতের খবর মেলেনি। সম্প্রতি ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে ওই রিম্বিক-লোধামার ওই রাস্তা সংস্কার করেছিল জেলা প্রশাসন। কিন্তু ভারী বর্ষণের জেরে তা এখন ব্যাপক ক্ষতির মুখে। এদিকে রবিবারের বিপর্যয়ের পর সোমাবার সকাল থেকেই রাস্তা মেরামতের কাজে হাতি দিয়েছে জেলা প্রশাসন।
এদিকে করোনা প্রাদুর্ভাবের জেরে তিন মান বন্ধ থাকার পর আগামী ১লা জুলাই থেকে পর্যটকদের জন্য আবারও উন্মুক্ত হতে চলেছে দার্জিলিং। সম্প্রতি সরকারের সতরফে এই ঘোষণা করা হয। বাংলা সহ গোটা ভারতেরই জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে দার্জিলিংয়ের সুখ্যাতি রয়েছে। পাশাপাশি দার্জিলিংয়ের চায়েরও বিশ্বজোড়া নাম। কিন্তু একটানা লকডাউনের জেরে এখানকার অর্থনীতি অনেকটাউই ভেঙে পড়েছে। তাই আঞ্চলিক অর্থনীতিকে পুনরায় চাঙা করতে সেখানে আবারও হোটেল, রেস্তোরাঁ গুলিও পুনরায় খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কিন্তু তার আগে এই প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও ভূমিধসের কারণে নতুন করে পর্যটক আগমণের ক্ষেত্রে সিঁদুরে মেঘ দেখছেন সেখানে পর্যটন শিল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা।
করোনার মধ্যে বন্যার ভ্রুকূটি, অসমে বিপর্যস্ত সাড়ে ৯ লক্ষ বাসিন্দা, মৃত কমপক্ষে ২০