ই-গভর্ন্যান্স-এ মোদীর গুজরাতকে নিচে ফেলে পশ্চিমবঙ্গের মুকুটে নয়া পালক
সরকারি কাজে ডিজিট্যালাইজেশনের উদ্যোগ কতটা নেওয়া হয়েছে তা নিয়েই হয়েছিল সমীক্ষা। সেই সমীক্ষায় হরিয়ানা ও পশ্চিমবঙ্গ প্রথমস্থানে থাকা ছটি রাজ্যের মধ্যে ঢুকে পড়েছে।
সরকারি কাজে ডিজিট্যালাইজেশনের উদ্যোগ কতটা নেওয়া হয়েছে তা নিয়েই হয়েছিল সমীক্ষা। সেই সমীক্ষায় হরিয়ানা ও পশ্চিমবঙ্গ প্রথমস্থানে থাকা ছটি রাজ্যের মধ্যে ঢুকে পড়েছে। ন্যাশনাল ই-গভর্ন্যান্স সার্ভিস ডেলিভারি ইনডেক্স অ্যাসেসমেন্ট-এর তরফে রাজ্যে ব্যবসা এবং নাগরিকদের সরকারি পরিষেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে রাজ্য ভিত্তিক পারফরম্যান্সের মূল্যায়ন করেছে।
তালিকায় শীর্ষে কেরল, চতুর্থ বাংলা
হরিয়ানা অনেকটা অপ্রত্যাশিতভাবেই তালিকায় তৃতীয়স্থানে চলে এসেছে। আর পশ্চিমবঙ্গ চতুর্থস্থান দখল করেছে। এই তালিকায় উল্লেখযোগ্য স্থানে রয়েছে, ছত্তিশগড়ও। কেরল এই তালিকায় একেবারে ওপরে রয়েছে। এরপরেই রয়েছে গোয়া।
১০টির মধ্যে ৭টি রাজ্য বিজেপি বিরোধী
আরও উল্লেথযোগ্য যে তালিকায় থাকা প্রথম ১০ টি রাজ্যের মধ্যে সাতটি রাজ্যেই বিজেপি বিরোধী সরকার রয়েছে।
২০১৮-তে এনইএসডিএ-র ঘোষণা মোদীর
২০১৮ সালে ন্যাশনাল ই-গভর্ন্যান্স সার্ভিস ডেলিভারি ইনডেক্স অ্যাসেসমেন্টের ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। স্লোগান ছিল মিনিমাম গর্ভফমেন্ট, ম্যাক্সিমাম গভর্ন্যান্স। এর আরও একটি উদ্দেশ্য ছিল। বিনিয়োগকে আকৃষ্ট করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্যারামিটার গ্লোবাল ই-গভর্ন্যান্স ইনডেক্সে ভারতের পারফরম্যান্সকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।
তালিকায় স্থান পায়নি বিহার
এব্যাপারে কোনও তথ্য না দেওয়ায় তালিকায় স্থান পায়নি বিহার। এছাড়াও ওড়িশা, রাজস্থান, উত্তর প্রদেশ, তামিলনাড়ু তালিকায় একেবারে নিচের দিকে রয়েছে। মোদীর রাজ্য গুজরাট রয়েছে অষ্টমস্থানে। তালিকায় তেলেঙ্গানা রয়েছে পঞ্চমস্থানে আর অন্ধ্রপ্রদেশ রয়েছে ১৩ তম স্থানে।
হিমাচল, আন্দামানের উল্লেখযোগ্য স্থান
নটি পাহাড়ি রাজ্যের মধ্যে হিমাচল প্রদেশের স্থান একেবারে ওপরে। আর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির মধ্যে আন্দামান নিকোবরের স্থান সবার ওপরে।