আগুনের গ্রাসে হরিশপালের বাজার, দিঘির সৌজন্যে রক্ষা, পুড়ে ছাই পাঁচটি দোকান
গভীর রাতে বাজারে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ড। আগুনে পুড়ে ছাই পাঁচটি দোকান। দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিনের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
কোচবিহার, ২ ফেব্রুয়ারি : গভীর রাতে বাজারে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ড। আগুনে পুড়ে ছাই পাঁচটি দোকান। দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিনের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। বুধবার গভীর রাতে কোচবিহারের হরিশপালে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। শর্ট সার্কিট থেকেই এই আগুন বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। বাজার এলাকায় দিঘি থাকায় আগুনের লেলিহান শিখা থেকে রক্ষা মেলে পুরো বাজারের।[জনরোষে চোখের সামনে জ্বলল থানা, অসহায় পুলিশের কান্নাই সম্বল]
বুধবার রাত ১টা নাগাদ স্থানীয়রাই প্রথমে লক্ষ্য করেন দাউ দাউ আগুন ছড়িয়ে পড়েছে হরিশপাল বাজারে। স্থানীয় ব্যবসায়ীদের তরফে জানা গিয়েছে, প্রথমে একটি সাইকেল দোকানে আগুন লাগে। তারপর আগুন ছড়িয়ে পড়তে থাকে একটার পর একটা দোকানে। স্থানীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। বালতি বালতি জল ঢেলেও আগুন নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি।[চার দশক ধরে কলকাতার আগুন নিভিয়ে পদ্ম সম্মান পাচ্ছেন বিপিন গনত্রা]
ইতিমধ্যে খবর দেওয়া হয় দমকলে। দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিয় ঘটনাস্থলে এসে আগুন অ্যারেস্ট করতে সম্ভবপর হয়নি। ফলে অন্য দোকানগুলি বিধ্বংসী আগুনের হাত থেকে রক্ষা পায়। ঘণ্টা দুয়েকের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। পুলিশ ও দমকল পৃথক তদন্ত শুরু করেছে। কী কারণ আগুন সে ব্যাপারে স্পষ্ট না হলেও দমকলের প্রাথমিক অনুমান শর্ট সার্কিট থেকেই এই আগুন ছড়িয়ে পড়ে।[ব্যাটারিই দায়ি গ্যালাক্সি নোট ৭ -এ আগুন লাগার জন্য, মানছে স্যামসং]
বাজারে কোনও অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ছিল না বলে জানিয়েছে দমকল। বাজার এলাকায় ছিল বড় দিঘি। সেই কারণে জলেক জোগান থাকায় আগুন নেভানো সহজ হয়েছে। রক্ষা করা গিয়েছে পুরো বাজারকে।[বাড়িতে নিজের চিতা সাজিয়ে আত্মহত্যা এক ব্যক্তির]