কর্মীদের ডিএ দিতে দেরি নিয়ে স্বীকারোক্তি সরকারের! এবার কি মিলবে বকেয়া, আদালতে শুনানি
কর্মীদের মহার্ঘভাতা দিতে দেরির কথা হাইকোর্টে স্বীকার করে নিল রাজ্য সরকার। অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত ডিএ দিতে দেরির কথা স্বীকার করে নেন। এর পরেই আদালত দেরির তালিকা তলব করে।
কর্মীদের মহার্ঘভাতা দিতে দেরির কথা হাইকোর্টে স্বীকার করে নিল রাজ্য সরকার। অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত ডিএ দিতে দেরির কথা স্বীকার করে নেন। এর পরেই আদালত দেরির তালিকা তলব করে।
রাজ্যের কর্মীদের মহার্ঘভাতা অর্থাৎ ডিএ কী ভাবে বকেয়া তার তালিকা জমা দেওয়ার নির্দেশ দিল হাইকোর্ট। এর আগে সোমবার শুনানিতে অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত ডিএ দিতে দেরির কথা স্বীকার করে নেন। এর ফলে ২০০৯ সালের ১ এপ্রিল থেকে ডিএ বকেয়া, এই তত্ত্বে সিলমোহল পড়ল বলেই মনে করছেন রাজ্য সরকারি কর্মীদের একটা বড় অংশ। একইসঙ্গে তাঁরা আশায় শীঘ্রই এই ব্যাপারে কোনও সিদ্ধান্ত হতে পারে। আদালতে রাজ্য সরকারের ডিএ দিতে দেরির কথা স্বীকারের কর্মীদের অভিযোগ নিয়ে জট কাটল বলেই মনে করছেন অনেকে।
সোমবার
ডিএ
নিয়ে
শুনানির
সময়
মামলাকারীদের
আইনজীবী
সর্দার
আমজাদ
আলির
দাখিল
করা
নথি
দেখে
আদালত
সরকারি
আইনজীবীকে
প্রশ্ন
করে,
ডিএ
দিতে
দেরির
অভিযোগ
সত্যি
কিনা।
সরকারের
তরফে
অ্যাডভোকেট
জেনারেল
তা
স্বীকার
করে
নেন।
মঙ্গলবার
বিচারপতি
দেবাশিস
করগুপ্ত
ও
বিচারপতি
শেখর
ববি
শরাফের
ডিভিশন
বেঞ্চে
মামলাকারী
সরকারি
কর্মীদের
আইনজীবী
সওয়াল
করবেন।
রাজ্য
সরকারি
কর্মীরা
কেন্দ্রীয়
সরকারের
সমান
ডিএ
পাওয়ার
যোগ্য
এবং
কেন্দ্রের
সঙ্গে
রাজ্যের
কর্মীদের
ডিএ-র
তফাৎ
কতটা
তা
নিয়েও
বক্তব্য
জানাবেন।
এর আগে রাজ্য সরকার আদালতে জানায়, সরকারি কর্মীদের কোনও ডিএ বকেয়া নেই। কিন্তু সোমবার আদালতে রাজ্য সরকার ডিএ দিতে দেরির কথা স্বীকার করে নেওয়ায় তাঁদের দাবিরই জয় হল বলেই মনে করছেন রাজ্য সরকারি কর্মীদের একটা বড় অংশ। একই সঙ্গে ডিএ নিয়ে মামলার গুরুত্বও অনেকটাই বেড়ে গেল বলে মনে করছেন আইনজীবীদের একটা অংশ।