মমতা কি তাঁর কাজের ১০০ শতাংশ দিচ্ছেন না, ধনকরের টুইটে প্রশ্ন! মুখ্যমন্ত্রীকে উপদেশ রাজ্যপালের
বুধবার সকালে মুখ্যমন্ত্রীকে লকডাউন সফল করতে কেন্দ্রীয় বাহিনী নামানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন। বিকেলেই তার জবাব দেন মুখ্যমন্ত্রী। ২৪ ঘন্টার মধ্যে মুখ্যমন্ত্রীকে এবার উপদেশ দিলেন রাজ্যপাল।
বুধবার সকালে মুখ্যমন্ত্রীকে লকডাউন সফল করতে কেন্দ্রীয় বাহিনী নামানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন। বিকেলেই তার জবাব দেন মুখ্যমন্ত্রী। ২৪ ঘন্টার মধ্যে মুখ্যমন্ত্রীকে এবার উপদেশ দিলেন রাজ্যপাল। এদিন সকালে টুইট করে তিনি বলেন, অ্যাকশন চাই, রিয়্যাকশন নয়।
রাজ্যপালের 'উপদেশ'
এদিন সকালে মুখ্যমন্ত্রীকে উপদেশ দিয়ে রাজ্যপাল বলেছেন, কাজ করুন, প্রতিক্রিয়া নয়। পুরোটাই গঠনমূলক। সমালোচনার সময় নেই। লকডাউন ভঙ্গকারী এবং ব্যর্থ আধিকারিকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। লকডাউন ২ -এর গাইডলাইন ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া পেয়েছে। আপনার ১০০ শতাংশ দিন।
রাজ্যপালের কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি
চিকিৎসক
থেকে
বিশেষজ্ঞ,
সবাই
বলছেন
করোনা
ভাইরাস
থেকে
মুক্তির
অন্যতম
উপায়
হল
লকডাউন।
বুধবার
সকালে
রাজ্যপাল
সেকথা
স্মরণ
করিয়ে
দেন।
তিনি
করোনা
ভাইরাসের
মোকাবিলায়
লকডাউন
পুরোপুরি
প্রয়োগের
আহ্বান
জানান।
পাশাপাশি
তিনি
অভিযোগ
করেন,
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
প্রশাসন
সোশ্যাল
ডিস্ট্যান্সিং
১০০
শতাংশ
সফল
করতে
ব্যর্থ
হয়েছে।
রাজ্যপাল
আরও
বলেন,
একমাত্র
কেন্দ্রীয়
বাহিনী
মোতায়েন
করলে
লকডাউন
সফল
হতে
পারে।
রাজ্য
পুলিশের
ওপর
ভরসা
না
রেখে
রাজ্য
লকডাউনে
কেন্দ্রীয়
বাহিনীর
ওপরেই
ভরসা
রাখেন।
বিকেলে জবাব দেন মুখ্যমন্ত্রীর
মুখ্যমন্ত্রী বুধবার বিকেলে নবান্ন থেকে রাজ্যপালের নাম না করে জবাব দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সাহায্যের হাত বাড়ানো দূর। কেউ কেউ বলছেন প্যারামিলিটারি ফোর্সের দরকার। কীসের জন্য চাইছেন প্রশ্ন করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এপ্রসঙ্গে বলতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী কমান্ড হাসপাতালের চিকিৎসক এবং তাঁর পরিবারের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, যে কোনও সময় কে কেউ আক্রান্ত হতে পারেন। কটাক্ষ করে তিনি বলেন, আমি আজ সেভ আছি এটা মনে করার কোনও কারণ নেই। তিনি বলেন, কারও সর্বনাশ চাই না। সবার ভাল চাই। পাশাপাশি সবার শুভবুদ্ধির আশার করেন মুখ্যমন্ত্রীর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।