রাজ্যপাল ‘সন্ধি’র প্রস্তাব দিয়েছিলেন, মুখ্যমন্ত্রীর সাড়া নেই, দুই প্রধানের সংঘাত জারি
‘সন্ধি’র প্রস্তাব দিয়েছিলেন রাজ্যপাল। কিন্তু এক সপ্তাহ কেটে গেলেও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছ থেকে কোনও সাড়া পাননি তিনি।
'সন্ধি'র প্রস্তাব দিয়েছিলেন রাজ্যপাল। কিন্তু এক সপ্তাহ কেটে গেলেও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছ থেকে কোনও সাড়া পাননি তিনি। শুক্রবার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় বলেন, আলোচনায় বসতে চেয়েছিলাম, কোনও কোনও সাড়া পাইনি এখনও। তবে আমার বিশ্বাস মুখ্যমন্ত্রী তাঁর ডাকে সাড়া দিয়ে আলোচনায় ইতিবাচক সাড়া দেবেন।
টুইটারে ধনখড় জোর দিয়েছিলেন যে, গণতন্ত্রে কথোপকথনই একমাত্র এগিয়ে যাওয়ার পথ। এখনও তাই মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষায় রয়েছেন ধনখড়। তিনি জোর দিয়েছিলেন সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা মেনে চলা দরকার। তিনি তা মেনেই অপেক্ষা করছেন। এখন দেখার কখন রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান ও প্রশাসনিক প্রধান আলোচনায় বসেন।
রাজ্যপাল বলেন, গণতন্ত্রে আলোচনাই ইস্যু সমাধানের একমাত্র উপায়। আলোচনা দ্বারাই গ্রহণযোগ্য সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায়। আমাদের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা মানতে হবে, যেহেতু আমরা উভয়পক্ষই কেউ কাউকে অবহেলা করতে পারি না।
রাজ্যপাল বলেছিলেন, তিনি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পছন্দের যে কোনও জায়গায় সমস্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে প্রস্তুত, সে রাজ্য সচিবালয় হোক বা রাজভবন হোক। তিনি বলেন, "এটি আমি প্রথমবারের মতো বলছি না। আমি এ বিষয়ে তাকে চিঠি দিয়েছি। মঙ্গলবার আমি তাঁকে ফোনও করেছিলাম।