মমতাকে একহাত নিয়েও একযোগে কাজ করার বার্তা, আইনশৃঙ্খলা প্রসঙ্গে রাজ্যপাল
মমতাকে একহাত নিয়েও একযোগে কাজ করার বার্তা, আইনশৃঙ্খলা প্রসঙ্গে রাজ্যপাল
ফের রাজ্যের উত্তপ্ত পরিস্থিতি নিয়ে মুখ খুললেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। সোমবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের পর তীব্র কটাক্ষ করে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা সম্পর্কে সরব হয়েছিলেন। এবার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা ফেরাতে একত্রে কাজ করার বার্তা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।
রাজ্যপাল টুইটারে লেখেন- আশা করি মুখ্যমন্ত্রী জনসাধারণকে অগ্রাধিকার প্রদান করবেন এবং জনসাধারণের সমস্ত সমস্যা প্রশমিত করতে একত্রে কাজ করার পথ সুগম করুন। মঙ্গলবার ভার্চুয়াল সমাবেশে মমতা বলেছিলেন, "আপনি যদি বাংলায় আইনশৃঙ্খলার কথা বলেন, তবে আগে ইউপিতে যান এবং দেখুন সেখানে কী ঘটছে। এনকাউন্টার পরে এনকাউন্টার হচ্ছে।
বুধবার
রাজ্যপাল
সুর
নরম
করে
বলেন,
জনজীবনের
সমস্যা
মেটাতে
একসঙ্গে
কাজ
করতে
হবে।
কেননা
জনসাধারণের
অগ্রাধিকার
রয়েছে
সমস্ত
পরিষেবাতেই।
রা্জ্যের
উত্তপ্ত
পরিবেশকেও
প্রশমিত
রাখতে
হবে।
এর
আগে
রাজ্যপাল
হেমতাবাদের
বিধায়কের
অস্বাভাবিক
মৃত্যু
নিয়েও
সরব
হয়েছিলেন
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
অমিত
শাহ
সকাশে।
এরপরেই
মুকুল
রায়
ছাড়াও
রাজ্য
সভাপতি
দিলীপ
ঘোষ-সহ
সাত
নেতাকে
দিল্লিতে
ডেকেছেন
অমিত
শাহ।
তিনি
রাজ্যের
নেতাদের
কাছ
থেকে
সমস্ত
রিপোর্ট
নেবেন।
যাতে
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সব
জেনে
রাজ্যকে
চিঠি
দিতে
পারেন।
রাজ্যের
উপর
চাপ
সৃষ্টি
করার
প্রয়াসেই
এই
বৈঠক
বলে
মনে
করছে
রাজনৈতিক
মহল।
মমতা মঙ্গলবার বলেন, বিজেপি বিধায়কের মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধান করতে তিনি সমস্তরকম চেষ্টা করবেন। এটা খুবই মর্মান্তিক ঘটনা যে, একজন বিধায়কের এভাবে মৃত্যু হল। আমি পুলিশকে তদন্ত করতে বলেছি এবং মৃত্যর পিছনে কী কারণ তা আমি জেনেই ছাড়ব। ধনখড় মমতার এই বার্তাকে সমর্থন করেছিলেন।
আবার খোঁচা দিয়ে রাজ্যপাল বলেন, "সংবিধানের ভিত্তিতে যারা কাজ করে তারা না বাচ্চাদের গ্লাভস পরে বা মাটির পা রাখে না এমন নয়। কিন্তু সবথেকে দুর্ভাগ্যজনক এটাই যে আপনার প্রশাসনের সঙ্গে আপনার বার্তা সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। আশা করি আপনি বুঝবেন এবং সমস্যা মেটাতে এবং মানুষের কল্যাণে একত্রে কাজ করার ব্যাপারে সম্মত হবেন।
তৃণমূলের শহিদ দিবসে শক্তি বাড়াল বিজেপি! শ'য়ে শ'য়ে পরিবারের যোগ গেরুয়া শিবিরে