ফের একবার রাজ্য, রাজ্যপাল সংঘাতের পরিস্থিতি! মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করে ধনখড়ের একের পর এক অভিযোগ
ফের একবার রাজ্য, রাজ্যপাল সংঘাতের পরিস্থিতি। রাজ্যের পুলিশ কর্তারা সরকারের কাছে নিজেদের বিকিয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ করলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর। এর আগেও রাজ্যপাল পুলিশ, প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে কটাক্ষ করে
ফের একবার রাজ্য, রাজ্যপাল সংঘাতের পরিস্থিতি। রাজ্যের পুলিশ কর্তারা সরকারের কাছে নিজেদের বিকিয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ করলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর। এর আগেও রাজ্যপাল পুলিশ, প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে কটাক্ষ করেছিলেন। তাঁর অভিযোগ ছিল রাজনীতির খাঁচায় বন্দি পুলিশ ও প্রশাসন।
এবার মুখ্যমন্ত্রীর পরিবারে করোনার হানা! আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে বিধাননগরের ডেপুটি মেয়র
সৎ অফিসাররা সাইডলাইনে
রাজ্যপাল টুইটে আইএএস ও আইপিএস অ্যাসোসিয়েশনের কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, যোগ্যতা ও মেরুদণ্ড সোজা রেখে তাঁরা উপার্জন করেন। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার তাঁদের সাইডলাইনে সরিয়ে দিয়েছে।
যাঁরা নতি স্বীকার করেন, তাঁদের দেওয়া হয় পুরস্কার
রাজ্যপাল টুইটে অভিযোগ করে বলেছেন, যাঁরা রাজনৈতিক চাপের কাছে নতিস্বীকার করেন, তাঁদের পরামর্শদাতা হিসেবে নিয়োগ করে পুরস্কার দেওয়া হয়।
আগেও সরব হয়েছিলেন রাজ্যপাল
এর আগেও পুলিশ ও প্রশাসন নিয়ে সরব হয়েছিলেন রাজ্যপাল। টুইটে রাজ্যপালের অভিযোগ ছিল, পুলিশ ও প্রশাসন রাজনীতির খাঁচায় বন্দি। মুখ্যমন্ত্রীর কাছে এই শৃঙ্খল মুক্ত করার আহ্বান জানিয়েছিলেন তিনি। রাজ্যপালের আরও অভিযোগ ছিল, বিরোধীদের বদলে সর্বদা শাসকপক্ষের দরজায় পুলিশ ও প্রশাসন।
রাজ্যপালকে দালাল বলে আক্রমণ করেছিলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়
রাজ্য
প্রশাসন
নিয়ে
দীর্ঘদিন
ধরেই
সরব
রাজ্যপাল।
যা
নিয়ে
পাল্টা
আক্রমণ
শানিয়েছেন
তৃণমূল
সাংসদ
কল্যাণ
বন্দ্যোপাধ্যায়
কিংবা
মহুয়া
মৈত্ররা।
দিন
দুয়ের
আগে
কল্যাণ
বন্দ্যোপাধ্যায়
রাজ্যপালকে
আক্রমণ
করতে
গিয়ে
বলেছিলেন,
তিনি
হলেন
বিজেপির
সব
থেকে
বড়
দালাল।
তিনি
আরও
বলেছিলেন
এমন
দিন
আসছে,
যেদিন
রাজ্যপালকে
বলতে
হবে
ছেড়ে
দে
মা,
কেঁদে
বাঁচি।
তিনি
বলেছিলেন,
২০২১-এ
ফের
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়
মুখ্যমন্ত্রী
আসনে
বসবেন।
যেদিন
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়
মুখ্যমন্ত্রী
আসনে
বসবেন,
সেদিন
রাজ্যপালকে
রুমাল
দিয়ে
চোখ
মুছে
বাড়ি
যেতে
হবে,
বলেছিলেন
তিনি।