অর্জুনের এনকাউন্টার-আশঙ্কা! সরব হলেন রাজ্যপাল, টুইটে পরামর্শ মমতার সরকারকে
অর্জুনের এনকাউন্টার-আশঙ্কা! সরব হলেন রাজ্যপাল, টুইটে পরামর্শ মমতার সরকারকে
করোনা পরিস্থিতি মমতা সরকারের বিরুদ্ধে সরব হয়ে বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং এনকাউন্টারের আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন। লোকসভার সংসদ সদস্যের পাশে দাঁড়ালেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। তিনি এই মর্মে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। এবং মুখ্যসচিবকেও বার্তা দিয়েছেন। ফলে ফের রাজ্যপালের সঙ্গে সংঘাতের সম্ভাবনা প্রকট হল রাজ্যের।
|
রাজ্যপালের পরামর্শ মমতার সরকারকে
রাজ্যপাল টুইট করে জানান, রাজ্যে যদি একজন লোকসভার সাংসদ এনকাউন্টারের আশঙ্কা প্রকাশ করেন, তা যথেষ্ট গুরুতর বলেই বিবেচিত হয়। মুখ্যসচিবের অবশ্যই এই বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিত। এবং কার্যকর কোনও ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি বলেও তিনি মত প্রকাশ করেন।
সাংসদের এনকাউন্টারের আশঙ্কা প্রসঙ্গে
তিনি বলেন, রাজ্য এই মুহূর্তে করোনা সংক্রমণ রোখার লড়াইয়ে ব্যস্ত। এই যুদ্ধের সঙ্গে জড়িত সবাই। আর এখন কোনও সাংসদ যদি এনকাউন্টারের আশঙ্কা করেন, তা ভয়ানক। এই ধরনের হুমকি বা আশঙ্কা উন্নয়নের পক্ষে অসুবিধে করতে পারে। তাই অবিলম্বে একটা বিধিবদ্ধ ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।
অর্জুন সিংয়ের এনকাউন্টারের আশঙ্কা
এদিন বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং বলেন, বিজেপি সরব হতেই প্রতিহিংসায় নেমেছে তৃণমূল। সবাই সরব হতেই তৃণমূলের এতটাই গায়ে লেগেছে যে, সাদা পোশাকে পুলিশ পাঠিয়ে আমায় এনকাউন্টার করতে চাইছে। শুধু তাঁকেই নয়, তাঁর পরিবারকেও নিশানা করছে মমতা সরকার।
মমতার প্রশাসনের নোটিশ প্রসঙ্গে
অর্জুনের আরও অভিযোগ, মমতার প্রশাসনিক কর্তারা নোটিস দিতেই পারেন তাঁকে। কিন্তু কেউ নোটিস ঘটনাস্থলে এসে লিখবেন কেন? সেই সূত্র ধরেই তাঁর দাবি, সংঘর্ষের আবহ তৈরির চেষ্টা করছে রাজ্যসরকার। অর্জুনের সাফ কথা, তিনি মৃত্যুকে ভয় পান না। সঠিক সময়ে সঠিক উত্তর দেবেন তিনি।
মার্চের মধ্যে দেশব্যাপী সকলেই পাবেন 'এক দেশ এক রেশন কার্ডের’ সুবিধা, ঘোষণা নির্মলার