ধনখড় পাহাড়ে ওঠার আগেই গুরুংয়ের সমর্থনে সভা মোর্চার, পাহাড়ে কোন ছক কষছে তৃণমূল কংগ্রেস
ধনখড় পাহাড়ে ওঠার আগেই গুরুংয়ের সমর্থনে সভা মোর্চার, পাহাড়ে কোন ছক কষছে তৃণমূল
বিমল গুরুং তৃণমূল কংগ্রেসের শরণে আসতেই যেন পাহাড়ে মোর্চার মরা গাঙে জোয়ার এসেছে। প্রিয় নেতা বিমল গুরুংয়ের অভ্যর্থনায় পাহাড়ে একাধিক জায়গায় প্রচার সভা করতে শুরু করে দিয়েছে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা। বিজেপি খাপ খোলার আগেই সব সুযোগ সমূলে উপরে ফেলতে মরিয়া শাসক দল। ধনখড়ের পাহাড় বাসের সব পরিকল্পনা ভেস্তে দেওয়ার পরিকল্পনায় রয়েছে শাসক দল।
গুরুংয়ের হয়ে প্রচার
পাহাড়ের
সিংহভাগ
মানুষ
এখনও
গুরুংকেই
তাঁদের
নেতা
বলে
মানেন।
তাই
গুরুংয়ের
পাহাড়ে
ফেরার
ময়দান
প্রস্তুত
করতে
শুরু
করেছে
মোর্চার
এক
শ্রেণির
নেতা।
তাঁকা
নিজেদের
গুরুং
পন্থী
বলেই
মনে
করেন।
দার্জিংয়ের
একটি
হোটেলে
সম্প্রতী
তাঁরা
সভা
করেছেন।
এবং
সেখানে
বিমল
গুরুংকে
নিজেেদর
নেতা
বলে
দাবি
করা
হয়েছে।
এবং
গুরুংকে
পাহাড়ে
ফেরাতে
তাঁরা
সব
রকম
চেষ্টা
চালাবেন
বলে
জানিয়েছেন।
বিজেপিতে রুষ্ট গুরুং পন্থীরা
বিজেপি পাহাড়ে ক্ষমতায় এসে পাহাড়বাসীর উন্নয়নে কোনও কাজউ করেনি বলে অভিযোগ করেছেন গুরুং পন্থীরা। বিজেপি সাংসদ রাজু বিস্তের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন তাঁরা। তাই গোর্খাল্যান্ডকে বাঁচাতে গুরুংই যে তাঁদের একমাত্র ভরসা সেটাই বোঝাতে হবে পাহাড়বাসীকে এমনই জানিয়েছেন তিনি।
ধনখড়ের আগে চাল শাসক দলের
গোটা নভেম্বর মাস রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় দার্জিলিংয়ে কাটাবেন বলে জানিয়েছেন। পাহাড়ের মানুষের কথা শুনবেন তিনি। সেকারণেই তিনি পাহাড়ে থাকবেন বলে জানিয়েছেন। তার আগেই বিজেপির চাল ভেস্তে দিতে চায় শাসক দল। সেকারণেই গুরুং পন্থীরা নতুন করে সক্রিয় হয়ে উঠেছে পাহাড়ে এমনই মনে করছে রাজনৈতিক মহলে।
তৃণমূেলর শরণে গুরুং
তৃণণূল কংগ্রেসের শরণে শেষ পর্যন্ত যেতে হয়েছে পাহাড়ে বিদ্রোহী মোর্চা নেতা বিমল গুরুংকে। সাংবাদিক বৈঠক করে বিজেপির বিরুদ্ধে আক্রমণ শানিয়েছেন বিমল। তারপরেই তৃণমূলে যোগদানের কথা জানিয়েছেন তিনি। বিমলের এই পদক্ষেপ অনেকটা চমকে গিয়েছে বিজেপিকে। সব পরিকল্পনায় এক প্রকার জল ঢেলে দিয়েছে তৃণমূল।
'গামছা নেই, দড়ি নেই, লকআপে কীভাবে আত্মহত্যা', প্রশ্ন তুলে পুলিসকে নিশানা দিলীপের