জলপাইগুড়িতে চিতাবাঘের হানা! ৪ জন ভর্তি হাসপাতালে
জলপাইগুড়ির রংধামালি তিস্তার চরে চিতাবাঘের আক্রমণে আহত হয়েছেন চার জন গ্রামবাসী। রবিবার দুপুরে কয়েক জন কৃষক মিলে তাদের জমিতে চাষ করতে যায়।
জলপাইগুড়ির রংধামালি তিস্তার চরে চিতাবাঘের আক্রমণে আহত হয়েছেন চার জন গ্রামবাসী। রবিবার দুপুরে কয়েক জন কৃষক মিলে তাদের জমিতে চাষ করতে যায়। এরপর কৃষকরা দেখতে পায় যে আলু খেতের পাশে একটি ড্রেনে মধ্যে পূর্ণবয়স্ক চিতা বাঘটি লুকিয়ে আছে। এই দেখে চাষিরা সামনের দিকে জেতেই কৃষ্ণকদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে চিতা বাঘটি। চিতা বাঘের হামলায় গুরুতর আহত হয় চার জন কৃষক।
তারপরই
খবর
পেয়ে
ছুটে
আসে
গ্রামের
মানুষরা।
আহত
ইন্দ্রজিৎ
দাস,
নীলমনি
দাস,
সুদীপ
মৃধা,রামকৃষ্ণ
দাস
কে
জমি
থেকে
তুলে
নিয়ে
যাওয়া
হয়,
জলপাইগুড়ি
সুপার
স্পেশালিটি
হাসপাতালে।
এই
খবর
ছড়িয়ে
পড়তেই
ঘটনাস্থলে
বনদপ্তরের
আধিকারিকরা
চলে
যান।
চিতবাঘটিকে
দীর্ঘ
সময়
চেষ্টার
পর
চিতা
বাঘটিকে
খাচা
বন্দী
করেছে
বনদপ্তরের
কর্মীরা।
এই
চিতা
বাঘের
ঘটনায়
আতঙ্কে
এলাকার
বাসিন্দারা।
এই
দৃশ্য
দেখে
ছুটে
আসে
গ্রামবাসীরা।
স্থানীয়
বাসিন্দারা
বাঁশ
দিয়ে
চিতাবাঘটিকে
মারায়
পর
চিতা
বাঘটি
পালিয়ে
যায়।
ঘটনার
খবর
পেয়ে
এলাকায়
ছুটে
আসেন
বেলাকোবরা
রেঞ্জের
সঞ্জয়
দত্ত
ও
বনকর্মীরা।
এই
এলাকায়
চিতা
বাঘটি
লুকিয়ে
ছিল।
এরপর
বনকর্মীরা
নেট
দিয়ে
ঘিরে
রাখে।
দীর্ঘক্ষণের
চেষ্টায়
চিতা
বাঘটিকে
ধরে
ফেলে
বনকর্মীরা।
চিতা
বাঘটিকে
উদ্ধার
করে
বেলাকোবা
রেঞ্জে
নিয়ে
যাওয়া
হয়েছে।
সেখানে
চিতাবাঘটির
চিকিৎসার
পর
বৈকুন্ঠপুরের
জঙ্গলে
ছেড়ে
দেওয়া
হবে
বলে
যানা
গেছে
বনদপ্তর
সুত্রে।