Click it and Unblock the Notifications
Just In
-
-
-
-
Don't Miss
-
ভ্যাপসা গরমে ত্বকের যত্ন কীভাবে নেবেন? মেনে চলুন এই কয়েকটি টিপস্ -
আইপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে উচ্ছ্বসিত তামান্না ও রশ্মিকা, পছন্দের ২ ক্রিকেটারেও পুরো মিল -
গ্রাহকদের জন্য সম্পূর্ণ নতুন ফিচার নিয়ে হাজির এয়ারটেল, কীভাবে কাজ করবে?
বাংলায় বাজতে চলেছে ফের ভোট-বাদ্যি! রাজ্যের আবেদনের পর তৎপরতা শুরু কমিশনের
একুশের নির্বাচন শেষ হয়েছে মাত্র দু-মাস আগে। তারপর উপনির্বাচন নিয়ে নানা রটনায় শোনা যাচ্ছিল। রাজ্যের তরফে আবেদন জানানো হয়েছিল নির্বাচন কমিশনের কাছে। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তৎপরতা শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন।
একুশের নির্বাচন শেষ হয়েছে মাত্র দু-মাস আগে। তারপর উপনির্বাচন নিয়ে নানা রটনায় শোনা যাচ্ছিল। রাজ্যের তরফে আবেদন জানানো হয়েছিল নির্বাচন কমিশনের কাছে। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তৎপরতা শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন। রাজ্যা সাত বিধানসভা কেন্দ্রের নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত জানানোর পরই ইভিএম পরীক্ষা শুরু হল কমিশনের তরফে।
রাজনৈতিক দলের উপস্থিতিতে ইভিএম পরীক্ষা শুরু
নির্বাচন কমিশন জানতে চেয়েছিল, দুই রাজ্যসভা নির্বাচনের পরিবেশ রয়েছে কি না বাংলায়। তার পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্য জানিয়ে দেয়, শুধু দুটি রাজ্যসভা নয়, সাতটি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনের পরিবেশ রয়েছে। তারপরই সাত কেন্দ্রে রাজ্যের সমস্ত রাজনৈতিক দলের উপস্থিতিতে ইভিএম পরীক্ষা শুরু করা হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রীর চিঠির পর নির্বাচন কমিশনের তৎপরতা শুরু
সূত্রের খবর, ওই ইভিএম দিয়েই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কেন্দ্র ভবানীপুর-সহ সাতটি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হবে। ইভিএম মেশিনের ডেটা ডিলিট শুরু হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের এই পদক্ষেপে খুশি শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। মুখ্যমন্ত্রীর চিঠির পর কমিশন যে তৎপর হয়েছে, তাতেই মনে হচ্ছে এবার উপনির্বাচন হতে পারে।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নন্দীগ্রামে হারের পর
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্যো মপাধ্যায় নন্দীগ্রামে শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে দু-হাজারের কিছু কম ভোটে হেরে গিয়েছেন। বিতর্কিত এই নির্বাচনী ফলাফল নিয়ে মামলা হয়েছে সম্প্রতি। তবে সেই মামলার ভরসায় না থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চাইছেন ছ-মাসের মধ্যে ভবানীপুর থেকে জিতে আসতে।
২৯৪ জন বিধায়ককে নিয়ে বিধানসভা চালাতে
অন্য ছয় কেন্দ্রেও ভোট করে সম্পূর্ণ ২৯৪ জন বিধায়ককে নিয়ে বিধানসভা চালাতে চান মুখ্যমন্ত্রী। বাকি কেন্দ্রগুলি হল মুর্শিদাবাদের সামসেরগঞ্জ ও জঙ্গিপুর। এই দুটি কেন্দ্রে ভোট স্থগিত হয়ে যায় দুই প্রার্থীর মৃত্যুতে। তারপর ভোটের ফল প্রকাশের আগেই মৃত্যু হয়েছে খড়দহের তৃণমূল প্রার্থী কাজল সিনহার। তিনিই বিজয়ী হন। এই আসনটিও শূন্য। আর বিধায়ক নির্বাচিত হয়েই ইস্তফা দিয়েছেন সাংসদ শান্তিপুর থেকে জগন্নাথ সরকার এবং দিনহাটা থেকে নিশীথ প্রামাণিক। গোসাবা কেন্দ্রটি সম্প্রতি শূন্য হয়েছে বিধায়কের মৃত্যুতে।
