করোনাকালে বেরঙীন বকরি ঈদ! অশান্তি এড়াতে সতর্কবার্তা ইমামদের
করোনাকালে বেরঙীন বকরি ঈদ! অশান্তি এড়াতে সতর্কবার্তা ইমামদের
মুসলিম
সম্প্রদায়ের
অন্যতম
দুটি
বড়
উৎসবের
মধ্যে
একটি
অর্থাৎ
ঈদুজ্জোহা
ইতিমধ্যেই
দরজায়
কড়া
নাড়ছে।
এদিকে
গোটা
রাজ্য
তথা
দেশে
ক্রমেই
জাঁকিয়ে
বসছে
করোনা
প্রাদুর্ভাব।
ইতিমধ্যেই
দৈনিক
সংক্রমণ
৪০
হাজারের
গণ্ডিও
পার
করেছে।
এদিকে
গত
২৫শে
মে
দেশ
জুড়ে
পালিত
হয়েছে
ঈদুল
ফিতর।
সেই
সময়
অনেক
জায়গাতেই
বড়
জমায়েত
দেখা
যায়।
এমতাবস্থায়
বকরি
ঈদের
আগে
করোনা
সংক্রমণ
যাতে
না
ছড়ায়
সেই
জন্য
সতর্কবার্তা
দিতে
দেখা
গেল
বাংলার
ইমামদের।
রবিবার পশ্চিমবঙ্গের মসজিদগুলির ইমামদের প্রতিনিধি সংস্থার তরফে ঈদুজ্জোহার দিন ছোট ছোট জমায়েতের মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে নামাজ পড়ার অনুরোধ করতে দেখা যায়। পাশাপাশি এই সঙ্কট-কালীন অবস্থায় সমস্ত করোনা বিধি মানতেও বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা হয় ইমামদের তরফে। একইসাথে কোনও উস্কানি বা অশান্তির মাধ্যমে কোথাও যাতে শান্তি পরিস্থিতি বিঘ্নিত না হয় সে দিকেও সকলকে খেয়াল রাখার অনুরোধ করেন তিনি।
করোনা সংক্রমণের জেরে সমস্ত ধর্মের উৎসবেই এবারে বিষাদের সুর। ঘরের বাইরে বেরোনই যেখানে এখন বড় চ্যালেঞ্জ সেখানে বড় জমায়েতর মাধ্যমে ধর্মীয় অনুষ্ঠান এই করোনাকালে যেন অলীক স্বপ্ন। এদিকে জুলাইয়ের ৩১ তারিখ ও ১লা অগাস্ট দু-দিন ব্যাপী এই উৎসব উদযাপনের কথা রয়েছে। তার আগেই বর্তমানে করোনা নিয়ে সতর্কবার্তা দিতে দেখা গেল বেঙ্গল ইমাম অ্যাসোসিয়েশনকে। একইসাথে অন্যবারের মতো মহাসমারোহে বকরি ঈদে খুব ঘনিষ্ঠ আত্মীয় ছাড়া বাইরের লোকেদের বাড়িতে নিমন্ত্রণ করা বা মাংস খাওয়াতেও নিষেধ করা হয়। একইসাথে কোনও অশুভ রাজনৈতিক শক্তি যাতে এই সময়কে কাজে লাগিয়ে ফায়দা না তুলতে পারে সেই বিষয়েও সকলকে সজাগ দৃষ্টি রাখার অনুরোধ করা হয়।
রাজ্যে 'চিন্তাজনক' পরিস্থিতি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ রাজ্যপালের! আসতে পারে যেসব বিষয়