প্রেমিকাকে হত্যা করে আত্মঘাতী দুর্গাপুরের যুবক
তার সঙ্গে বিয়ে দিতে আপত্তি জানিয়েছিল প্রেমিকার পরিবারের সদস্যরা । তাই অবসাদে ভুগে নাবালিকা প্রেমিকাকে খুন করে আত্মহত্যা করেছে প্রেমিক যুবক ।
তার সঙ্গে বিয়ে দিতে আপত্তি জানিয়েছিল প্রেমিকার পরিবারের সদস্যরা । তাই অবসাদে ভুগে নাবালিকা প্রেমিকাকে খুন করে আত্মহত্যা করেছে প্রেমিক যুবক । মঙ্গলবার দুপুরে দুর্গাপুরের ঘটনা ।
পুলিশ জানায় যে মৌমিতা কুন্ডু নামে ওই কিশোরীর গলার নলি কেটে অমর শীট নামে বছর ২৫র এই যুবক তার হাতের শিরা কেটে আত্মহত্যা করেছে । এই দিন এই ঘটনা ঘটেছে দুর্গাপুরের নিউ টাউনশিপ এলাকার গনতন্ত্র পল্লীতে । আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের ডেপুটি কমিশনার অভিষেক গুপ্তা জানিয়েছেন যে তারা মনে করছেন যে বছর ১৭র মৌমিতাকে খুন করে আত্মহত্যা করেছে অমর । প্রেম ঘটিত কারণেই এই ঘটনা । পুলিশ পুরোটাই তদন্ত করে দেখছে ।
পুলিশ
ও
স্থানীয়
সূত্রে
জানা
গিয়েছ
যে
মৌমিতার
বাবা
কৃষ্ণ
কুন্ডু
কাঠের
কাজ
করেন
।
তার
মা
মমতা
কুন্ডু
পরিচারিকার
কাজ
করেন
।
অমরের
বাড়ি
পূর্ব
মেদিনীপুরের
নন্দীগ্রাম
থানার
এলাকায়
।
মৌমিতার
এক
মামা
সেখানে
থাকে
।
সেখানে
যাওয়াআসার
সূত্রে
অমরের
সঙ্গে
সম্পর্ক
গড়ে
ওঠে
মৌমিতার
।
মৌমিতাকে
বিয়ে
করতে
চেয়েছিল
অমর
।
কিন্তু
অমরের
বাবা
মায়ের
বিবাহ
বিচ্ছেদের
কারণে
মৌমিতার
সঙ্গে
অমরের
বিয়ে
দিতে
আপত্তি
জানিয়েছিল
মৌমিতার
পরিবারের
সদস্যরা
।
মঙ্গলবার
দুপুরে
অমর
চলে
আসে
মৌমিতার
বাড়িতে
।
তার
বাবা
মা
তখন
ঘরে
ছিল
না
।
ঘরে
ঢুকে
দরজা
লাগিয়ে
দেয়
অমর
।
কিছু
সময়
পরে
মৌমিতার
চিত্কার
শুনে
দরজা
ধাক্কা
দেয়
তার
জেঠু
সুদেব
কুন্ডু
।
দরজা
না
খোলায়
তিনি
চিত্কার
করেন।
তখন
আশেপাশের
লোকজন
এসে
দরজা
বন্ধ
দেখে
টালি
সরিয়ে
দেখে
রক্তাক্ত
অবস্থায়
আছে
দুজনেই
।
দরজা
ভেঙে
দেখে
যে
মৌমিতা
মারা
গিয়েছে।
তখনও
বেঁচে
ছিল
অমর
।
পুলিশকে
জানানোর
পাশাপাশি
অমরকে
নিয়ে
যাওয়া
হয়
হাসপাতালে
।
সেখানে
মৃত্যু
হয়েছে
তার
।
সুদেব
কুন্ডু
ও
কৃষ্ণ
কুন্ডু
বলেন,
কী
থেকে
কী
হয়ে
গেল
।
আমরা
বিয়েতে
আপত্তি
জানিয়েছিলাম
বলে
এই
ভাবে
খুন
হতে
হল
আমাদের
মেয়েকে
।