পশ্চিমবঙ্গের পরবর্তী রাজ্যপাল হচ্ছেন সিভি আনন্দ বোস! একনজরে তাঁর পরিচিতি
পশ্চিমবঙ্গের পরবর্তী রাজ্যপাল হচ্ছেন সিভি আনন্দ বোস। এদিন রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে এমনটাই জানানো হয়েছে। বলা হয়েছে, তিনি যবে দায়িত্বভার নেবেন, তবে থেকে তাঁর কার্যকালের মেয়াদ শুরু হবে। উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা
পশ্চিমবঙ্গের পরবর্তী রাজ্যপাল হচ্ছেন সিভি আনন্দ বোস। এদিন রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে এমনটাই জানানো হয়েছে। বলা হয়েছে, তিনি যবে দায়িত্বভার নেবেন, তবে থেকে তাঁর কার্যকালের মেয়াদ শুরু হবে। উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে গিয়ে রাজ্যের রাজ্যপালের পদ ছাড়েন জগদীপ ধনখড়। তারপর লা গণেশনকে রাজ্যের অস্থায়ী রাজ্যপাল করা হয়।
প্রাক্তন
আইএএম
অফিসার
বর্তমানে
মেঘালয়
সরকারের
উপদেষ্টা
হিসেবে
কাজ
করছেন।
১৯৭৭
ব্যাচের
কেরল
ক্যাডারের
আইএএস
২০১৮-র
জুন
থেকে
বর্তমান
কাজে
যুক্ত
রয়েছেন।
তিনি
রাজ্যের
মুখ্যসচিব,
ভারত
সরকারের
সচিব
এবং
বিশ্ববিদ্যালয়ের
উপাচার্য
হিসেবে
কাজ
করেছেন।
জেলাশাসক
হিসেবে
কাজ
করা
ছাড়াো,
শিক্ষা,
বন,
পরিবেশ,
শ্রম
দফতরের
সচিব
হিসেবে
কাজ
করেছেন।
ভারত
সরকারে
প্রিন্সিপাল
সেক্রেটারি
হিসেবে
কাজ
করেছেন।
বিজ্ঞান
ও
প্রযুক্তি,
কৃষি,
গ্রামোন্নয়ন
এবং
শিক্ষার
ক্ষেত্রে
বেশ
কিছু
নামী
প্রতিষ্ঠানের
সঙ্গেও
যুক্ত
ছিলেন।
তিনি
অ্যাটোমিক
এনাপ্জি
এডুকেশন
সোসাইটির
চেয়ারম্যান
ছিলেন।
তিনি
রাষ্ট্রসংঘেও
কাজ
করেছেন।
কর্মজীবনে
তিনি
জওহরলাল
নেহরু
ফেলোশিপের
প্রাপক।
এছাড়াও
তিনি
মুসৌরির
লাল
বাহাদুর
শাস্ত্রী
ন্যাশনাল
একাডেমি
অফ
অ্যাডমিনিস্ট্রেশনেরও
ফেলো।
তিনি
শ্রী
পদ্মনাভস্বামী
মন্দিরের
কোষাগার
নিয়ে
সুপ্রিম
কোর্ট
নিযুক্ত
কমিটির
প্রধান
হিসেবে
কাজ
করেছেন।
মালয়ালম
ছাড়াও
তিনি
ইংরেজি
ও
হিন্দিতে
গল্প,
কবিতা
ও
প্রবন্ধ
লিখেছেন।
তিনি
২৯
টি
জাতীয়
এবং
আন্তর্জাতিক
পুরস্কার
পেয়েছেন।
সিভি আনন্দ বোসের জন্ম কেরলের কোট্টায়ামে ১৯৫১-র ২ জানুয়ারি। দক্ষিণ ভারতে বিশেষ করে তামিলনাড়ু এবং কেরলে সুভাষচন্দ্র বোসের মতো নাম রাখার রেওয়াজ থেকেই তাঁর পদবি বোস বলে অনেকে জানিয়েছেন। জাতীয় রাজনীতিতে তিনি জড়িয়ে নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ম্যান অফ আইডিয়া হিসেবে তাঁর পরিচিতি। কেননা মোদী জমানায় সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পের পিছনে আনন্দ বোসের ভাবনা রয়েছে। এর মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হল সবার জন্য পাকা বাড়ির ভাবনা।
জগদীপ ধনখড় উপরাষ্টপতি হওয়ার পরে সেই জায়গায় অস্থায়ী ভাবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল লা গণেশনকে। কিন্তু তাঁকে নিয়ে অসন্তোষ তৈরি হয়েছে বিজেপির অন্দরমহলে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, চেন্নাইয়ে নিজের দাদার ৮০ তম জন্মদিনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমন্ত্রণ জানানো থেকে শুরু করে রাজভবনে গিয়ে তাঁকে না পাওয়া বিষয় নিয়ে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে অভিযোগ জানিয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
রাজ্যের প্রতি 'সদয়' কেন্দ্র! বাংলার কেন্দ্রীয় প্রকল্পে বরাদ্দ প্রায় ৬০০ কোটি টাকা