লকডাউন খুললেই বিজেপিতে জোয়ার! পাইলটের মতোই ঝুঁকে রয়েছেন তৃণমূল নেতারাও
লকডাউন খুললেই বিজেপিতে জোয়ার! পাইলটের মতোই ঝুঁকে রয়েছেন তৃণমূল নেতারাও
লকডাউন খুললেই দলে দলে বিজেপিতে যোগদান করানো হবে। দেশে যখন শচীন পাইলটের কংগ্রেসের ত্যাগের জল্পনা নিয়ে চর্চা চলছে, তখন বিজেপির রাজ্য সভাপতি জল্পনা বাড়ালেন এ রাজ্যে। কেন শচীন পাইলটরা ঝুঁকছেন বিজেপির দিকে, আর ভবিষ্যতে এই বাংলায় কীভাবে বিজেপি পুষ্ট হবে তার ঠিকানা দিলেন দিলীপ ঘোষ।
বিজেপি ছাড়া বিকল্প নেই
বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, কংগ্রেস এখন নীতহীনতা আর নেতাহীনতায় ভুগছে। নেতৃত্বের অভাবে ভোগা ওই দলে কেউ থাকতে চাইছেন না। বিশেষ করে যাঁরা স্বল্পবয়সী রাজনীতিক, তাঁরা বিজেপির দিকে ঝুঁকে পড়ছেন। তাঁরা সবাই-ই বিজেপিতে আসবেন। কেননা বিজেপি ছাড়া বিকল্প নেই।
মা ও ছেলের মধ্যে মিউজিক্যাল চেয়ার
দিলীপ ঘোষের অভিযোগ, কংগ্রেসে যেভাবে সভাপতি পদ নিয়ে মা ও ছেলের মধ্যে মিউজিক্যাল চেয়ার হচ্ছে, তাতে নেতারা বীতশ্রদ্ধ। তাই তাঁরা দল ছেড়ে দিচ্ছেন। একে একে সমস্ত স্বল্প বয়সী নেতাই চলে যাবেন। বিজেপি ছাড়া আর বিকল্প থাকবে না দেশে। কংগ্রেসে শেষের শুরু হয়ে গিয়েছে। অদূর ভবিষ্যতে দলটার অস্তিত্বই সংকটে পড়ে যাবে।
তৃণমূলকে ভাঙার পরিকল্পনা প্রস্তুত
আর জাতীয় স্তরে কংগ্রেসের যা অবস্থা, রাজ্যে তৃণমূলেরও সেই অবস্থা হবে। লকডাউন মিটলেই দেখতে পাবেন। সব ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। ২০২১ নির্বাচনের আগে এভাবেই তিনি তৃণমূলকে ভাঙার হুঁশিয়ারি দিলেন। ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচন আর বাকি নেই ১০ মাসও। করোনা লকডাউনের মধ্যে তৃণমূলকে ভাঙার পরিকল্পনা প্রস্তুত করে ফেলেছে বিজেপি।
এই পথেই আসবে বিজেপির জোয়ার
করোনা ও আম্ফানের জোড়া বিপর্যয়ের পরে তৃণমূলের বিরুদ্ধে রেশন দুর্নীতি আর ত্রাণ দুর্নীতির খাঁড়া ঝুলছে। দুর্নীতির জেরে শুদ্ধিকরণ শুরু হতেই বিভিন্ন জায়গায় তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল প্রকাশ্যে এসেছে। বিজেপির অভিযোগ সত্যি প্রতিপন্ন করে তৃণমূলই তৃণমূলের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছে। এই পথেই আসবে বিজেপির জোয়ার।
চিনে মাটির নিচে গোপন অস্ত্রভাণ্ডার লাদাখ সীমান্তের কাছেই! 'গ্যারিসন' কোন আশঙ্কা বাড়ছে