বাংলার অবস্থা ইরাক, ইরান, আফগানিস্তান থেকেও খারাপ! সরকারের 'এগিয়ে বাংলা' স্লোগানকে কটাক্ষ দিলীপের
বাংলা থাকা যোগ্য নয়। তাঁকে নাকি এমনটাই বলেছেন, রাজ্য ছেড়ে চলে যাওয়া ব্যবসায়ীরা। বিধায়ক, সাধারণ কর্মী এমন কী মায়েরাও রাজ্যে সুরক্ষিত নন। অভিযোগ করেছেন দিলীপ ঘোষ। তিনি আরও বলেন, আগে রাজ্য দেশকে আ
বাংলা থাকা যোগ্য নয়। তাঁকে নাকি এমনটাই বলেছেন, রাজ্য ছেড়ে চলে যাওয়া ব্যবসায়ীরা। বিধায়ক, সাধারণ কর্মী এমন কী মায়েরাও রাজ্যে সুরক্ষিত নন। অভিযোগ করেছেন দিলীপ ঘোষ। তিনি আরও বলেন, আগে রাজ্য দেশকে আইএএস, আইপিএস দিত আর এখন রাজ্য দেশকে পরিযায়ী শ্রমিক দিচ্ছে।
সিদ্ধিদাতাও রক্ষা পেলেন না রাজনীতি থেকে! সব্যসাচী দত্তের পুজোর উদ্বোধনে মুকুল রায়
রাজ্য সরকার ভোটকে ভয় পাচ্ছে
রাজ্য সরকার ভোটকে ভয় পাচ্ছে। জনমতের চাপ নিতে পারছে না। এদিন এমনটাই মন্তব্য করলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ। যে কোনও ভাবেই হোক ক্ষমতা কুক্ষিগত করার মানসিকতা তৈরি হয়েছে। তাঁর অভিযোগ দুর্নীতি রন্ধ্রে রন্ধ্রে ছেয়ে গিয়েছে। নির্বাচন হলে একজনও কাউন্সিলর জিতবে না।
সরকার স্বীকার করেছে দুর্নীতির কথা
জনগণের চাপে পড়ে দুর্নীতি নিয়ে তদন্ত কমিটি করেছেন রাজ্য সরকার। বলেছেন দিলীপ ঘোষ। প্রসঙ্গত করোনায় সরঞ্জাম কেনায় দুর্নীতি নিয়ে তদন্ত কমিটি করেছে রাজ্য সরকার। এপ্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন, কতটা ফল পাওয়া যাবে জানা নেই। তবে দুর্নীতি যে হয়েছে, তা স্বীকার করে নিয়েছে রাজ্য সরকার।
জেসিপি দিয়ে গেট ভাঙাকে আফগানিস্তানের বুদ্ধ মূর্তি ভাঙার সঙ্গে তুলনা
দিলীপ ঘোশ বছর ২৫ আগে আফগানিস্তানের বামিয়ানে কামান দেগে বুদ্ধমূর্তি ভাঙা হয়েছিল। আর শান্তিনিকেতনে জেসিপি দিয়ে গেট ভাঙা হচ্ছে। যে সম্মানীয় ব্যক্তি ১ টাকা নিয়ে রোগী দেখেন, তাঁর তৈরি মূর্তিতে কালি দেওয়া হয়েছে। বাংলার পরিস্থিতি ইরাক, ইরান, আফগানিস্তান, সিরিয়ার থেকে কোনও অংশে কম নয় বলেও মন্তব্য করেছেন দিলীপ ঘোষ।
সরকারের এগিয়ে বাংলা স্লোগানকে কটাক্ষ
দিলীপ ঘোষ একইসঙ্গে সরকার তথা মুখ্যমন্ত্রীর এগিয়ে বাংলা স্লোগানকে কটাক্ষ করেছেন। তিনি বলেন মানুষ হারে হারে টের পাচ্ছে কীসে এগিয়ে বাংলা। কেন্দ্রের বিরোধিতা করতে গিয়ে বাংলাকে পিছিয়ে দিয়েছে কমিউনিস্ট আর তৃণমূল অভিযোগ করেছেন তিনি।