সৌরভ, না তাঁর স্ত্রী ডোনা গাঙ্গুলি রাজ্যসভায়? দিলীপ-সুকান্তর দ্বিমতে জল্পনা
সৌরভ, না তাঁর স্ত্রী ডোনা গাঙ্গুলি রাজ্যসভায়? দিলীপ-সুকান্তর দ্বিমতে জল্পনা
দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) বাংলা ও কলকাতা সফর করেছেন সরকারি ও দলীয় কাজে। মধ্যে তিনি বিসিসিআই (bcci) সভাপতি সৌরভ গাঙ্গুলির (Sourav Ganguly) বাড়িতেও গিয়েছিলেন। সেখানে নৈশভোজ সারেন। তারপর থেকেই জল্পনা তীব্র হয়, তাহলে কি সৌরভ কিংবা নৃত্যশিল্পী ডোনাকে রাজ্যসভায় (Rajya Sabha) পাঠানো হচ্ছে? সূত্রের খবর অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি মনোনীত সদস্য হিসেবে ডোনা গাঙ্গুলির নাম বিবেচনা করা হতে পারে।
বাংলার ২ মনোনীত সদস্যের মেয়াদ শেষ হতে চলেছে
উল্লেখ করা যেতে পারে, বাংলার দুই মনোনীত সদস্য স্বপন দাশগুপ্ত এবং রূপা গাঙ্গুলির মেয়াদ শীঘ্রই শেষ হতে চলেছে। সেই জায়গাতেই ডোনা গাঙ্গুলিকে মনোনীত সদস্য হিসেবে রাজ্যসভায় পাঠানো গতে পারে।
ডোনার অনুষ্ঠান দেখার পরে বাড়িতেও গিয়েছিলেন অমিত শাহ
৬
মে
সন্ধ্যায়
ভিক্টোরিয়া
মেমোরিয়ালে
এক
সাংস্কৃতিক
অনুষ্ঠানে
নৃত্য
পরিবেশন
করে
ডোনা
গাঙ্গুলি।
সেখানে
উপস্থিত
ছিলেন
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
অমিত
শাহ
এবং
রাজ্যপাল
ধনখড়ের
মতো
বিশিষ্ট
ব্যক্তিরা।
পরে
কেন্দ্রীয়
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সৌরভ
গাঙ্গুলির
বাড়িতে
যান
নৈশভোজ
সারতে।
সূত্রের
খবর
অনুযায়ী,
সেই
নৈশভোজেই
ডোনা
গাঙ্গুলিকে
রাজ্যসভায়
পাঠানোর
বিষয়টি
নিয়ে
আলোচনা
হয়।
প্রসঙ্গত
৬
মে-র
নৈশভোজে
কেন্দ্রীয়
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
অমিত
শাহ
ছাড়াও,
স্বপন
দাশগুপ্ত
এবং
রাজ্য
বিজেপির
সভাপতি
সুকান্ত
মজুমদার
এবং
শুভেন্দু
অধিকারী
উপস্থিত
ছিলেন।
তিনি খুশিই হবেন, জানিয়েছেন দিলীপ ঘোষ
রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি দিলীপ ঘোষকে ডোনা গাঙ্গুলির রাজ্যসভায় যাওয়া নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেছেন,দেশের রাষ্ট্রপতি বিভিন্ন ক্ষেত্রের কৃকি ব্যক্তিদের রাজ্যসভায় মনোনীত করেন। রাজ্য থেকে রাজ্যসভায় ডোনা গাঙ্গুলির মতো যদি কেউ রাষ্ট্রপতির মনোনীত সদস্য হিসেবে যান, তাহলে তিনি খুশিই হবেন।
চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেমে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব
বিষয়টি
নিয়ে
রাজ্য
বিজেপির
সভাপতি
সুকান্ত
মজুমদারকে
প্রশ্ন
করা
হলে
তিনি
বলেছেন,
দেশের
প্রাক্তন
ক্রিকেট
অধিনায়ক
নিজে
রাজ্যসভায়
গেলে
তিনি
খুশি
হবেন।
তবে
এর
থেকে
বিস্তারিত
কিছু
তিনি
বলতে
চাননি।
বিষয়টিকে
দলের
অভ্যন্তরীণ
ব্যাপার
বলেও
সংবাদ
মাধ্যমের
সামনে
মন্তব্য
করেছেন।
সুকান্ত
মজুমদার
বলেছেন,
এব্যাপারে
এখনই
মিডিয়ার
সামনে
কিছু
বলাটা
ঠিক
হবে
না।
বিষয়টি
গলের
কেন্দ্রীয়
নেতৃত্ব
দেখছে
এবং
তাঁরাই
এব্যাপারে
চূড়ান্ত
সিদ্ধান্ত
নেবেন
বলে
জানিয়েছেন
সুকান্ত
মজুমদার।
একথা
উল্লেখ
করা
যেতে
পারে
সৌরভ
গাঙ্গুলির
সঙ্গে
রাজ্যের
প্রায়
সব
দলের
নেতাদের
সঙ্গে
সৌহার্দপূর্ণ
সম্পর্ক
রয়েছে।
তিনি
যখন
ভারত
অধিনায়ক
ছিলেন,
সেই
সময়
তৎকালীন
বাম
মন্ত্রী
অশোক
ভট্টাচার্যের
সঙ্গে
তাঁর
যোগাযোগ
সকলেরই
জানা।
পরবর্তী
সময়েও
সৌরভ
গাঙ্গুলি
শিলিগুড়িতে
গেলে
কিংবা
অশোক
ভট্টাচার্য
কলকাতায়
আসলে
তাঁদের
মধ্যে
দেখা-সাক্ষাত
হয়ে
থাকে।
আবার
রাজ্যের
মুখ্যমন্ত্রী
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
সঙ্গেও
তাঁর
সম্পর্ক
যথেষ্টই
ভাল।
বিজেপির যুব মোর্চাকে উদ্বুদ্ধ করবেন রাহুল দ্রাবিড় , দাবি বিজেপি বিধায়কের