আম্ফানে বাংলার বহু এলাকায় জল,বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন!১০-১২ জনের মৃত্যু, আরও যা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী
বাংলার বিস্তীর্ণ এলাকায় জল,বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন! ১০-১২ জনের মৃত্যুর সংবাদ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী
নেই জল, নেই বিদ্যুৎ, নেই ব্রিজের সংযোগ। আম্ফানের বিধ্বংসী লীলা বাংলার স্বাভাবিক জীবনযাপনের সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ দিক কেড়ে নিয়েছে এক লহমায়। এদিন নবান্নের কন্ট্রোল রুমে বসেছিলেন স্বয়ং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই নবান্নেও প্রবল ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রীর তরফে একাধিক বার্তা দেওয়া হয়।
১০-১২ জনের মৃত্যু
বাংলায় প্রাথমিকভাবে ২ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেলেও এদিন রাতে মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিক সম্মেলনে স্পষ্ট করেন যে, ১০ থেকে ১২ জনের মৃত্যু বাংলায় কেবল আম্ফানের জেরেই হয়েছে।
জল নেই বিদ্যুৎ নেই
মুখ্যমন্ত্রী এদিন জানিয়েছেন, ধ্বংসস্তুপের মধ্যে কার্যত বাংলা দাঁড়িয়ে আছে। বাংলার বেশিরভাগে জায়গায় জল বিদ্যুতের পরিষেবা বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। যা সারাতে ১০ থেকে ১২ দিন সময় লাগবে। করোনার মধ্যে এমন পরিস্থিতি নিঃসন্দেহে মারাত্মক বাংলার জন্য।
'দুই ২৪ পরগনা শেষ প্রায়'
এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে কার্যত বিধ্বস্ত দেখাচ্ছিল মুখ্যমন্ত্রীকে। এদিন তিনি আক্ষেপের সুরে জানান, দুই ২৪ পরগনা কার্যত ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। শেষ হয়ে গিয়েছে চাষের জমি। অর্থনৈতিক একাধিক জিনিস কার্যত ধ্বংস বাংলায়।
কোন কোন জায়গার পরিস্থিতি খারাপ
হুগলির বিস্তীর্ণ এলাকা সহ পূর্ব , পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, হাওড়া, কলকাতা, পাথর প্রতিমা , নামখানা, গঙ্গাসাগর, রাজারহাট, সন্দেশখালি, হুগলি,মেদিনীপুর, কার্যত শেষ ।বহু ব্রিজ ভেঙে গিয়েছে বলে মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন।
আম্ফানে ক্ষতিগ্রস্ত নবান্ন, মানুষের সর্বনাশ হয়ে গিয়েছে, রাজনীতি না করে পাশে থাকুন, বার্তা মমতার