আম্ফানের রক্তচক্ষু বাংলার দিকে! জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে উপকূলের কতটা এলাকা
আম্ফানের রক্তচক্ষু বাংলার দিকে! জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে উপকূলের কতটা এলাকা
বেজে গিয়েছে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে আম্ফানের (কেউ কেউ এটিকে আমফান, উম্পুন, আমপান বলে সম্বোধন করছে) আগমনের ডঙ্কা! সকাল থেকেই ঝোড়ো হাওয়া ও প্রবল বৃষ্টির জেরে বাংলার একাধিক এলাকায় আকাশের রঙ কালো হয়ে এসেছে। এমন পরিস্থিতিতে পশ্চিমবঙ্গের উপকূলবর্তী এলাকা ঘিরে আশঙ্কার মেঘ জমাট হচ্ছে।
২১ বছর পর ফের তাণ্ডবের আশঙ্কা!
২১ বছর আগে বাংলা ও ওড়িশা একযোগে দেখেছিল ১৯৯৯ সালের 'সুপার সাইক্লোন'। অভূতপূ্র্ব সেই ঝড়ের ধ্বংসলীলা বহুদিন পর্যন্ত আতঙ্কে রেখেছিল দুটি রাজ্যের বাসিন্দাদের। আর এবার আম্ফানের তাণ্ডবলীলার দিকে তাকিয়ে প্রহর গুনছে রাজ্য।
কখন আছড়ে পড়বে ঝড়?
২০ মে বিকেল ৪ টে নাগাদ বাংলার বুকে আম্ফান আছড়ে পড়তে চলেছে বলে খবর। প্রবল ধ্বংসলীলার আশঙ্কায় বাংলা ও ওড়িশা দুটি রাজ্যেই প্রভূত বন্দোবস্ত করা হয়েছে।
জলোচ্ছ্বাসে প্লাবনের আশঙ্কা!
জানা গিয়েছ, সাইক্লোন আম্ফানের জেরে প্রবল জলোচ্ছ্বাস দেখা দিতে পারে। যার ফলে বাংলার উপকূল এলাকার ২৫ কিলোমিটার পর্যন্ত এলাকায় জল ঢুকে তা প্লবনের আকার নিতে পারে।
২০ কিলোমিটার ঢেউ
সমুদ্র যে আম্ফানের দাপটে ফুলে ফেঁপে উঠছে তা আবহবিদরা আগেই জানিয়েছেন। দুপুর ৩ টে নাগাদই আম্ফানের ল্যান্ডফল বাংলায় শুরু হয়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে শক্তিশালী এই ঘুর্ণিঝড়ের দাপটে ২০ ফুট পর্যন্ত জলোচ্ছ্বাস হতে পারে বলে আশঙ্কা। যার জেরে দীঘা সংলগ্ন বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হওয়ার প্রবল আশঙ্কা দেখা যাচ্ছে।
'বিমান পরিষেবা তিন দিনেই চালু হতে পারে, কিন্তু..',লকডাউনে হরদীপ সিং পুরী দিলেন বড় বার্তা