শ্রমজীবী ক্যান্টিনের পর এবার জনস্বাস্থ্য কেন্দ্র! গরিবদের পাশে পেতে উদ্যোগের শুরু মঙ্গলবার থেকে
লকডাউনের শুরুতে চালু হয়েছিল শ্রমজীবী ক্যান্টিন। পাশে দাঁড়িয়েছিল সিপিএম-এর ছাত্র যুবরা। এবার স্বাস্থ্য পরিষেবা। মঙ্গলবার থেকে এমনই এক জনস্বাস্থ্য পরিষেবা কেন্দ্র খোলা হচ্ছে ১০১/১ টালিগঞ্জ রোড, কল
লকডাউনের শুরুতে চালু হয়েছিল শ্রমজীবী ক্যান্টিন। পাশে দাঁড়িয়েছিল সিপিএম-এর ছাত্র যুবরা। এবার স্বাস্থ্য পরিষেবা। মঙ্গলবার থেকে এমনই এক জনস্বাস্থ্য পরিষেবা কেন্দ্র খোলা হচ্ছে ১০১/১ টালিগঞ্জ রোড, কলকাতা-২৬-এ। যেখানে ৫০ টাকায় চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যাবে। এদিন এই কেন্দ্রের উদ্বোধন করবেন সিপিএম নেতা ফুয়াদ হালিম। হাজির থাকবেন কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায় এবং অরিন্দম ভট্টাচার্য।
করোনায় আক্রান্ত হয়ে সংকটজনক কংগ্রেসের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী! দেওয়া হল প্লাজমা থেরাপি
সিপিএম-এর উদ্যোগে জনস্বাস্থ্য কেন্দ্র
সিপিএম-এর
তরফে
অভিযোগ,
সরকারি
স্বাস্থ্য
ব্যবস্থা
ভেঙে
পড়েছে।
বেসরকারি
স্বাস্থ্য
ব্যবস্থায়
পরিষেবা
দেবার
নাম
করে
একাংশ
দেদার
লুট
চালাচ্ছেন।
তাহলে
বেঁচে
থাকার
বিকল্প
কী?
এই
বেঁচে
থাকার
বিকল্প
হাজির
করতে
ও
স্বাস্থ্য
ব্যবস্থার
সংকট
কাটাতে
বিকল্পের
নাম
জনস্বাস্থ্য
কেন্দ্র।
স্বল্পমূল্যে
জনসাধারণের
জন্য
চিকিৎসার
ব্যবস্থা।
ভবিষ্যতের
জন্য
রয়েছে
আরও
বেশ
কিছু
পরিকল্পনা।
যাদবপুরে শ্রমজীবী ক্যান্টিনের ১৫০ দিন পার
লকডাউনের শুরুর দিন থেকে শুরু হওয়া যাদবপুরের শ্রমজীবী ক্যান্টিন ইতিমধ্যেই ১৫০ দিন পার করে ফেলেছে। প্রথমের দিকে একশোর বেশি মানুষকে সাহায্য করা সম্ভব হলেও বর্তমানে পরিধি বেড়েছে। প্রতিদিন দুপুরে ৫০০ থেকে ৬০০ লোকের হাতে মাত্র ২০ টাকায় খাবার তুলে দিচ্ছেন সিপিএম-এর ছাত্র যুবরা।
রাজ্যে চলছে ১০০-র বেশি কমিউনিটি কিচেন
যাদবপুরে চলছে শ্রমজীবী ক্যান্টিন। কিন্তু রাজ্যের অন্য অংশে লকডাউনে গরিব মানুষগুলোর পাশে দাঁড়িয়েছে স্থানীয় সিপিএম নেতৃত্ব। রাজ্যে ১০০-র বেশি কমিউনিটি কিচেন চালাচ্ছেন সিপিএম-এর ছাত্র যুবরা।
দরকারে পাই, সরকারে চাই
২০২১-এর লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই সুর বেঁধেছে সিপিএম। স্লোগান হল দরকারে পাই, সরকারে চাই। লক্ষ্য হল শ্রমজীবীদের ভোট। যা কিনা পরিবর্তনের ডাকে হারিয়ে গিয়েছে অনেক আগে। এইসব মানুষগুলোকে পাশে পেতে শ্রমজীবী ক্যান্টিনের পর জনস্বাস্থ্য কেন্দ্র।