For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

কেশপুর যে শেষপুর হয়নি তৃণমূলকে বোঝাবে সিপিএম, জবাব দিতে ভরসা কেন্দ্রীয় বাহিনীতেই

কেশপুরের বিস্তীর্ণ এলাকায় এবার শান্তিপূর্ণ এবং অবাধ নির্বাচন করাতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর ওপরেই ভরসা রাখছে সিপিএম।

  • By Koushik Dutta
  • |
Google Oneindia Bengali News

কেশপুরের বিস্তীর্ণ এলাকায় এবার শান্তিপূর্ণ এবং অবাধ নির্বাচন করাতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর ওপরেই ভরসা রাখছে সিপিএম। সিপিএম নেতাদের দাবি এই এলাকাতে গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে সাধারণ মানুষকে ভয় দেখিয়ে ভোট দিতে দেয়নি তৃণমূল কংগ্রেস। এবার যদি সাধারণ মানুষ নিজেদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করার সুযোগ পায় তৃণমূলের কপালে দুঃখ আছে।

সিপিএমের দাবি, কেন্দ্রীয় বাহিনীর সৌজন্যে শান্তিপূর্ণ ভোট হলে তাঁরা শাসক দলের বিরুদ্ধেই ভোট দেবেন বলেও দাবি করেন সিপিএম নেতারা। এক সময়ে কেশপুরকে বলা হত সিপিএমের দুর্গ। এই কেশপুরে এসেই তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন কেশপুর হবে সিপিএমের শেষ পুর।

কেশপুর যে শেষপুর হয়নি তৃণমূলকে বোঝাবে সিপিএম

২০১১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে এই এলাকা থেকে সিপিএমের রামেশ্বর দলুই জিতলেও রাজ্যে সেই বছরই ক্ষমতার পালাবদল হয়। তারপর থেকেই সিপিএমের পরাজয় শুরু হয়। ২০১৪ সালের লোক সভা নির্বাচনে ঘাটাল কেন্দ্রে থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে লড়াই করে দীপক অধিকারী তথা অভিনেতা দেব ৬,৮৫,৬৯৬ ভোট পেয়ে জিতেছিলেন ২,৬০,৮৯১ ভোটে।

কেশপুর এলাকাতেই তার লিড ছিল প্রায় এক লক্ষ কুড়ি হাজার ভোট। এবার এই কেন্দ্র ও কেশপুর বিধানসভা এলাকা থেকে তার লিড আরও বাড়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। ২০১৬ সালে বিধানসভা নির্বাচনের পর থেকেই কার্যত বন্ধ হয়ে রয়েছে সিপিমের জোনাল অফিস ' জামসেদ ভবন'।

শনিবার সেই অফিসেই ঘাটাল এলাকার বামফ্রন্ট প্রার্থী তপন গঙ্গোপাধ্যায়কে নিয়ে একটি বৈঠক করে সিপিএম। যেখানে হাজির ছিলেন সিপিএম দলের জেলা সম্পাদক তরুণ রায়, রাজ্য কমিটির সদস্য তাপস সিনহা-সহ অন্যান্যরা। ওই বৈঠকে প্রায় দেড়শ জন দলীয় কর্মী হাজির ছিলেন। বৈঠক শেষে প্রার্থীকে নিয়ে কেশপুর বাজারে একটি মিছিল করে সিপিএম। সেই মিছিলে ৫০ জনও হাজির ছিলেন না।

সিপিএমের কর্মীদের অনেকেই বলেন, তারা যদি প্রকাশ্য মিছিলে যান তাহলে আবার তাদের তৃণমূল কংগ্রেসকর্মীদের হাতে মার খেতে হবে। তারা এখনও আশঙ্কায় ভুগছেন। তারা বুঝতে পারছেন না যে এবার তারা নিজেদের ভোট নিজে দিতে পারবেন কি না। তাই কেন্দ্রীয় বাহিনীর ওপরেই ভরসা রাখছে সিপিএম।

জেলার সিপিএম সম্পাদকও তা মেনে নিয়ে বলেন, "যদি কেন্দ্রীয় বাহিনী এসে মানুষ ও ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে পারে এবং মানুষের নিজেদের ভোট দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারে তাহলে এলাকাতে শাসক দলের বিরুদ্ধেই তাদের মত দেবেন কেশপুর এলাকার ভোটাররা।

English summary
CPM relies on central Force to give reply to TMC in Keshpur. CPM wants to understand that Keshpur is not shespur them
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X