কোনও কিছুর জন্যই আদর্শ ত্যাগ করা যায় না! বিজেপিতে যাওয়ার 'গুজব' প্রসঙ্গে বললেন এই সিপিএম নেতা
যখন আমি এলাকা ছাড়তে বাধ্য হই তখন আমি সিপিএমে ছিলাম, আজও দলেই আছি। তখন বিধায়ক ছিলাম,এখন আর তা নেই, এটাই একমাত্র বদল!বিজেপিতে যাওয়া নিয়ে প্রতিক্রিয়ায় এমনটাই জানিয়েছেন প্রাক্তন মন্ত্রী সুশান্ত ঘোষ।
যখন আমি এলাকা ছাড়তে বাধ্য হই তখন আমি সিপিএমে ছিলাম, আজও দলেই আছি। তখন বিধায়ক ছিলাম, এখন আর তা নেই, এটাই একমাত্র বদল! বিজেপিতে যাওয়া নিয়ে প্রতিক্রিয়ায় এমনটাই জানিয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী সুশান্ত ঘোষ।
তিনি
বলেছেন,
যদিও
সিপিএমে
তাঁর
থাকা,
না
থাকা
নিয়ে
বিভিন্ন
দিক
থেকে
নানা
চর্চা
শুরু
হয়েছে।
কিছু
তাঁর
কানেও
গিয়েছে।
কিন্তু
তিনিও
নিজের
মতো
করে
ইতিমধ্যেই
বলেছে,
যেদিন
রাজনীতিতে
এসেছিলেন
সেদিন
নেতারা
শিখিয়েছিলেন,
আদর্শের
জন্য
সব
কিছু
ত্যাগ
করা
যায়,
কিন্তু
কোনও
কিছুর
জন্যই
আদর্শ
ত্যাগ
করা
যায়
না।
যা
প্রথম
দিন
শিখেছিলেন,
গ্রহণ
করেছিলেন
তাতেই
তিনি
আজও
দৃঢ়।
যদিও
আমাকে
নানাভাবে
ফাঁসিয়ে
দেওয়ার
চেষ্টা
হয়েছে।
যাঁরা
তাঁকে
ভালোবাসেন
তাঁদের
বিভ্রান্ত
করার
চেষ্টা
হয়েছে।
কে
বা
কারা
তা
করেছেন,
তা
তিনি
বলতে
পারছেন
না।
বিরুদ্ধ-পক্ষ
মানসিকভাবে
তাঁকে
দুর্বল
করার
জন্য
একাজ
করে
থাকতে
পারে
বলে
অনুমান
সুশান্ত
ঘোষের।
আবার
তিনি
যে
সংগঠনের
সঙ্গে
যুক্ত
তারই
অভ্যন্তরেই
যাঁরা
তাকে
পছন্দ
করেন
না,
তাঁরাও
এই
প্রয়াসে
যুক্ত
থাকতে
পারেন
বলে
অনুমান
তাঁর।
সিপিএম নেতা সুশান্ত ঘোষ বলেছেন, একটি সর্বভারতীয় দল বিজেপি, যারা বর্তমানে দিল্লির ক্ষমতায় রয়েছে, তারা খুব সুপরিকল্পিতভাবে পশ্চিমবঙ্গে নিজেদের পায়ের তলার মাটিকে মজবুত করার জন্য তাকে নিয়ে নানা রটনায় ব্যস্ত। সুশান্ত ঘোষ বলেছেন, তাদেরও জানা উচিত, ২০০৫ সালে তাঁর লেখা বই 'অন্ধকার সময়, আলোর সন্ধান'-এ তাদের নিয়ে তার মূল্যায়ন গভীরভাবেই বিশ্লেষণ করা আছে। তাই এই দলে যোগদানের কোনও প্রশ্ন অন্তত থাকা উচিত নয় বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। এই লেখার ভূমিকার মাধ্যমেই তার অবস্থান পরিষ্কার করে সুশান্ত ঘোষ বলেছেন, তিনি সেদিন যেখানে ছিলেন, আজও সেখানেই আছেন।