For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

দুই সরকার লকডাউনকে ফেল করাচ্ছে! করোনা নিয়ে বিপদ বাড়াচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী, বিস্ফোরক সুজন চক্রবর্তী

কথা সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিং নয়, ফিজিক্যাল ডিস্ট্যান্সিং। বাধ্য হয়েই লকডাউনে মত। বললেন সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী। মানুষ ঘরে বসেই জিনিস পাবেন, সেই ব্যবস্থা করা হয়নি।

  • |
Google Oneindia Bengali News

কথা সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিং নয়, ফিজিক্যাল ডিস্ট্যান্সিং। বাধ্য হয়েই লকডাউনে মত। বললেন সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী। মানুষ ঘরে বসেই জিনিস পাবেন, সেই ব্যবস্থা করা হয়নি। সরকারের দায়িত্ব হল লকডাউনে মানুষের ঘরে খাবার পৌঁছে দেওয়া। কিন্তু সেই জায়গায় ব্যর্থ হয়েছে সরকার। মন্তব্য করেছেন সুজন চক্রবর্তী।

দুই সরকার লকডাউনকে ফেল করাচ্ছে

দুই সরকার লকডাউনকে ফেল করাচ্ছে

দেশব্যাপী লকডাউন শুরু হয়েছে ২৫ মার্চ থেকে। কিন্তু রাজ্য সরকারের পাশাপাশি কেন্দ্রও লকডাউনকে ফের করাচ্ছে। এমনটাই অভিযোগ করলেন সুজন চক্রবর্তী। জনধন অ্যাকাউন্টে ৫০০ টাকা দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। বামেরা জনধন অ্যাকাউন্ট হোল্ডার ছাড়াও, পরিযায়ী শ্রমিকদের সাহায্য করার জন্য দাবি করেছিল। তিনি বলেন, বিপিএল কিংবা অন্যরা, যাঁরা খুব বিপদে পড়েছেন, সেই মানুষগুলোকে খাদ্য পৌঁছে দিতে হবে এবং ক্যাশ ট্রান্সফার করতে হবে, দাবি করেছেন সুজন চক্রবর্তী। চোখ রাঙিয়ে লকডাউন হয় না বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।

তুললেন সর্বদলীয় বৈঠকের কথা

তুললেন সর্বদলীয় বৈঠকের কথা

সুজন চক্রবর্তী রাজ্যে করোনা নিয়ে প্রথম সর্বদলীয় বৈঠকের কথাও তোলেন। তিনি বলেন, বামেদের তরফে খাদ্য পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি ক্যাশ ট্রান্সফারের দাবিও তোলা হয়েছিল। বামেদের তরফে এইসব মানুষগুলোর জন্য কেন্দ্রের তরফ থেকে ৫ হাজার ও রাজ্যের তরফে ২ হাজার টাকার দাবি করা হয়েছিল।

কথায় কথায় টাকার শ্রাদ্ধ, তবুও ১০০০ টাকা সাহায্য নয়

কথায় কথায় টাকার শ্রাদ্ধ, তবুও ১০০০ টাকা সাহায্য নয়

সুজন চক্রবর্তী বলেন, রাজ্য সরকার গরিব মানুষদের হাজার টাকা দিতেও টালবাহানা করেছে। অথচ সেই সরকারই কথায় কথায় টাকার শ্রাদ্ধ করেছে। আর দিল্লি ৫০০ টাকা দিয়ে মস্করা করেছে। লকডাউনের বাজারে ব্যাঙ্কে গিয়ে মানুষ লাইন দিতে বাধ্য হয়েছে। সরকারের ব্যর্থতার জন্যই ব্যাঙ্ক, বাজার ও রেশনে ভিড় হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।

বিপদ বাড়াচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী

বিপদ বাড়াচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী

সুজন চক্রবর্তীর অভিযোগ বিপদ বাড়াচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। ৩০ মার্চ রাজ্যে যেখানে বিশেষজ্ঞরা বলেছিলেন করোনায় মৃতের সংখ্যা ৭, সেদিনই তা কমে যায়। কিন্তু সংখ্যা কমানো, কিংবা বাড়ানো, তাতে কার কী লাভ, প্রশ্ন করেছেন সুজন চক্রবর্তী। তবে সংখ্যা কমিয়ে দেখালে সতর্কতাকে দুর্বল করা হয় বলে মনে করছেন তিনি। আর সতর্কতা দুর্বল হলে বিপদে পড়েন চিকিরসক, নার্স ও অন্য স্বাস্থ্যকর্মীরা। চিকিৎসা নিয়ে কি ছ্যাবলামো হচ্ছে প্রশ্ন করেন তিনি। তথ্য গোপন করতে গিয়ে একের পর এক হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগ বন্ধ করে দিতে হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি।

আইএএস অফিসারের মরবিডির তত্ত্ব নিয়ে প্রশ্ন

আইএএস অফিসারের মরবিডির তত্ত্ব নিয়ে প্রশ্ন

একজন আইএএস অফিসার মরবিটির তত্ত্ব দিচ্ছেন। তাতেই বিশ্বাস করছে সরকার। কটাক্ষ করেছেন সুজন চক্রবর্তী। বাঙুর হাসপাতালের মতো জেলা হাসপাতালকে করোনার হাসপাতাল তৈরির বিরোধিতার কথা জানান তিনি।

প্রয়োজনে বামেরা আছে

প্রয়োজনে বামেরা আছে

রক্তদান শিবিরে কেন শুধু পুলিশকর্মীরা প্রশ্ন করেছেন সুজন চক্রবর্তী। তিনি বলেন, বাম কর্মীদের নাম, ফোন নম্বর হাসপাতালগুলিতে দেওয়া আছে। যদি রক্তের প্রয়োজন পড়ে তাহলে ফোন করলেই তারা সেখানে ছুটে যাবেন। আর যদি সাধারণ মানুষের প্রয়োজন হয়, কোনও সাহায্যের জন্য তাহলেও আছে বাম কর্মীরা। তবে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা ও খাদ্য ও চিকিৎসার বন্দোবস্ত দুই সরকারকে করতে হবে।

English summary
CPM leader Sujan Chakraborty quesdtions steps are taken by the State Govt to curb Coronavirus
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X