মমতার ‘দিদিকে বলো’র পাল্টা সিপিএমের ‘দিদিকেই বলছি’ অভিযান, এক তূণে ১০ প্রশ্নবাণ
লোকসভায় আশাতীত ফলাফল না করতে পেরে সরাসরি জনতার দরবারে আসছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জনসংযোগ কর্মসূচির সূচনা করে তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ‘দিদিকে বলো’ অভিযানের সূচনা করেছেন।
জনসংযোগের নতুন যাত্রা সূচনা করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ১০টি প্রশ্নবাণ ছুঁড়ল আলিমুদ্দিন স্ট্রিট। মমতার 'দিদিকে বলো' অভিযানের পাল্টা প্রচার শুরু করে দিল সিপিএম। সিপিএমের সোশ্যাল মিডিয়া সেল এবার পাল্টা প্রচার অভিযানে নামছে। এই অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে 'দিদিকেই বলছি'।
এই
'দিদিকেই
বলছি'
অভিযানের
প্রথম
দফায়
১০টি
প্রশ্নবাণ
ছুঁড়েছে
সিপিএম।
সেগুলি
হল-
১)
আপনি
যখন
রাজ্যের
দায়িত্বভার
নিয়েছিলেন
তখন
ঋণ
ছিল
১
লক্ষ
৯২
হাজার
কোটি
টাকা।
২০২৯-এ
তা
দাঁড়িয়েছে
৩
লক্ষ
৯৫
হাজার
কোটি।
কেন
এই
ঋণ?
২)
প্রতিশ্রুতি
দিয়েছিলেন
বছরে
দু-লক্ষ
কর্মসংস্থানের।
তার
কী
হল?
এসএসটি
থেকে
টেট
তালিকায়
মন্ত্রীদের
মেয়ে
আর
পরিজনদের
নাম,
কিন্তু
সাধারণ
মানুষের
কাজ
কোথায়?
৩)রাজ্যের
আইনশৃঙ্খলা
নিয়ে
সবাই
উদ্বিগ্ন
কেন?
কেন
রাজ্যপালও
সরব
রাজ্যের
আইনশৃঙ্খলা
নিয়ে?
কেন
পুলিশকে
টেবিলের
তলায়
লুকোতে
হয়,
কেন
এত
রাজনৈতিক
হিংসা
রাজ্যে?
৪)
একুশের
সমাবেশ
থেকে
আপনি
বললেন
গণতন্ত্র
ফিরিয়ে
দিন।
আপনি
তো
রাজ্যের
মুখ্যমন্ত্রী,
তাহলে
কে
গণতন্ত্র
ফেরাবে,
দিদি?
৫)
সর্বত্রই
কেন
কাটমানি?
মিড
ডে
মিল
থেকে
একশো
দিনের
কাজ-
কোথাও
ছাড়
নেই।
আপনি
নিজেই
দলকে
৭৫
শতাংশ
দিয়ে
নিজেদের
২৫
শতাংশ
নিতে
বলেছিলেন,
এখন
কেন
অন্য
কথা
বলছেন?
৬)
সত্যিই
কি
২০১৩-র
আগে
সারদার
কথা
জানতেন
না?
তাহলে
২০১২
সালের
ডেলো
পাহাড়ে
বৈঠক
হল
কী
করে
সারদা
কর্তা
আর
রোজভ্যালি
কর্তার
সঙ্গে?
৭)
চিটফান্ড
কর্তারা
ছাড়া
আপনার
আঁকা
ছবি
কেন
কেউ
কিনলেন
না
দিদি?
৮)
নারদা
ফুটেজে
যাঁদের
দেখা
গিয়েছিল,
আগে
জানলে
২০১৪-য়
তাঁদের
পার্থী
করতেন
না
বলেছিলেন।
তাহলে
২০১৯-এ
তাঁদেরই
প্রার্থী
করলেন
কেন?
৯)
আপনি
বলেন
আপনি
সাম্প্রদায়িকতার
বিরুদ্ধে,
তাহলে
আপনার
আমলে
এত
আরএসএস
বাড়ল
কী
করে,
কী
করে
বাংলায়
এত
শাখা
তৈরি
হল?
১০)
বিগত
৮
বছরে
কম
সাম্প্রদায়িক
হানাহানি
হয়নি
রাজ্যে।
ধূলাগড়,
বসিরহাট,
আসানসোল,
কাঁকিনাড়ার
ঘটনা,
কেন
বিজেপি
আর
আপনার
দলের
বিরুদ্ধেই
এইসব
অভিযোগ?
এর
পাশাপাশি
দিদিকেই
বলছিতে
প্রচার
করা
হবে
শিলাদিত্য
চৌধুরীর
কথা,
তানিয়া
ভরদ্বাজের
প্রশ্ন।
মোট
কথা
তৃণমূলের
বিরুদ্ধে
কোমর
বেঁধে
সোশাল
মিডিয়ার
যুদ্ধে
নামছে
সিপিএম।