সাজানো হওয়ায় খুন ধরা পড়ছে! একই পথের যাত্রী শাহ-মমতা, বিজেপি কর্মীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় কটাক্ষ সেলিমের
কাশীপুরে (Kashipir) বিজেপি (bjp) যুব কর্মীর রহস্য মৃত্যু যা নিয়ে তুলকালাম পরিস্থিতি। প্রায় সাড়ে ৫ ঘন্টা পরে পুলিশ দেহ নিয়ে যায়। বিজেপির দাবি আত্মহত্যা নয়, খুন করা হয়েছে। যা নিয়ে এদিন প্রশ্ন করা হলে সিপিএম (CPM) রাজ্য
কাশীপুরে (Kashipir) বিজেপি (bjp) যুব কর্মীর রহস্য মৃত্যু যা নিয়ে তুলকালাম পরিস্থিতি। প্রায় সাড়ে ৫ ঘন্টা পরে পুলিশ দেহ নিয়ে যায়। বিজেপির দাবি আত্মহত্যা নয়, খুন করা হয়েছে। যা নিয়ে এদিন প্রশ্ন করা হলে সিপিএম (CPM) রাজ্য সম্পাদক মহঃ সেলিম (Md Salim) বলেন, এব্যাপারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্টমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) এবং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) বলতে পারবেন।
নবান্নে যিনি বসে তাঁর মতো লম্বা নাক নেই
এদিন মহঃ সেলিম ছিলেন পশ্চিম মেদিনীপুরে। সেখানে তিনি বলেন, এব্যাপারে কেন তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হচ্ছে। নবান্নে যিনি বসে আছেন, তাঁর মতো লম্বা নাক তাঁর নেই। পশ্চিম মেদিনীপুরে বসে শুঁকে বলা সম্ভব নয় চিৎপুর কিংবা কাশীপুরে কী ঘটেছে। ঘটনাস্থলে গিয়েই এ-ব্যাপারে মন্তব্য করা যাবে বলে মন্তব্য করেন তিনি। এই ধরনের ঘটনায় তিনি ঘটনাস্থলে যান, তারপরেই মন্তব্য করেন বলে জানিয়েছেন।
খুন বাড়ছে
একটি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। বিজেপি দাবি করেছে, তাঁদের কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। এটাও ঠিক এখানে খুনো খুনি বাড়ছে। খুন করে আত্মহত্যার মতো সাজানো হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেছেন তিনি। এব্যাপারে বাঁকুড়ার নাবালিকার ধর্ষণ-খুনের কথা উল্লেখ করেন তিনি। সাজানো হলেও, বিষয়টি যে খুন, তা ধরা পড়েছে বলে জানান মহঃ সেলিম।
গোটা দেশে ঘটছে
সিপিএম রাজ্য সম্পাদক বলেন, পরপর খুনের ঘটনা ঘটছে এবং সারা দেশে এই ধরনের ঘটনা ঘটছে। সেলিম বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী গোটা দেশের সংবাদ মহলকে ভয় দেখিয়ে রেখেছেন। যাতে বিরোধীদের খুনের ঘটনা ঘটলেও মিডিয়া প্রকাশ না করে। আর আমাদের রাজ্যে যিনি মুখ্যমন্ত্রী, তিনিও একই পথ অনুসরণ করছেন। রাজ্যে যা ঘটনা, যা সত্য, তা যাতে প্রকাশিত না হয়, তার জন্য প্রত্যেক সংবাদ মাধ্যমের মাথায় নিজের লোক বসিয়ে দিচ্ছেন। যার করছেন জোর করে, যাতে ফিল্টার করে খবর বের হয়। তিনি বলেন, এর মধ্যে দাঁড়িয়েও অন্যায় যা, সত্য যা, তা প্রকাশ হবেই।
তদন্তই ঠিক মতো হয় না
সেলিম
অভিযোগ
করেছেন,
যেখানে
তদন্ত
করলে
সব
বেরিয়ে
আসে,
সেখানে
তদন্তই
ঠিক
মতো
হয়
না।
অমিত
শাহের
অধীনে
থাকা
দিল্লি
পুলিশ
কিংবা
কেন্দ্রীয়
বাহিনী
যেমন
করে
না,
সরকারের
কথায়
চলে,
ঠিক
তেমনই
এই
রাজ্যের
পুলিশ,
তা
সে
কলকাতা
পুলিশ
হোক
কিংবা
রাজ্য
পুলিশ
কিংবা
সিআইডি,
সরকারের
মুখাপেক্ষি
হয়ে
থাকে।
মুখ্যমন্ত্রী
কী
বলেন,
তার
ওপর
নির্ভর
করে
কাজ
করেন।
তিনি
বলেন,
সংবাদ
মাধ্যমের
উচিত
নেতাদের
মুখাপেক্ষি
না
হলে,
ঘটনাস্থলে
গিয়ে
ঠিক
কী
হয়েছে,
তা
খবর
করা,
তদন্তমূলক
খবর
করা,
যা
পশ্চিমবঙ্গ
থেকে
উঠে
গিয়েছে
বলেও
মন্তব্য
করেন
তিনি।
ফের অস্বস্তির আবহাওয়ার মধ্যে চোখ রাঙাচ্ছে ঘূর্ণিঝড়! একনজরে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের পূর্বাভাস
Recommended Video