নবান্ন অভিযানে পুলিশি আক্রমণের প্রতিবাদ! শুক্রবার রাজ্যজুড়ে ধর্মঘটের ডাক বামেদের
নবান্ন অভিযানে পুলিশি আক্রমণের প্রতিবাদ! শুক্রবার রাজ্যজুড়ে ধর্মঘটের ডাক বামেদের
বামেদের
নবান্ন
অভিযান
ঘিরে
বৃহঃষ্পতিবার
সকাল
থেকেই
কার্যত
রণক্ষেত্রের
চেহারা
নেয়
কলকাতার
রাজপথের
বিভিন্ন
প্রান্ত।
কিন্তু
এদিনের
মিছিলে
শুরুতেই
পুলিশের
বিরুদ্ধে
বিনা
প্ররোচনায়
নির্মম
ভাবে
লাঠিচার্জ,
জল
কামান
চালানোর
অভিযোগ
উঠেছে।
যা
নিয়ে
সরগরম
রাজ্য-রাজনীতি।
নবান্ন
অভিযানে
পুলিশি
নির্যাতন
ছাড়াও
প্যারাটিচার,টেট,
মাদ্রাসা
শিক্ষকদের
উপর
কাপুরুষোচিত
আক্রমনের
বিরুদ্ধে
দোষী
পুলিশ
কর্মীদের
শাস্তির
দাবীতে
আগামীকাল
১২
ফেব্রুয়ারি
সকাল
৬টা
থেকে
সন্ধ্যা
৬টা
পর্য্যন্ত
রাজ্যজুড়ে
ধর্মঘট
ডাক
দিল
বামেরা।
এদিন
সংবাদ
সম্মেলনে
একথা
জানান
সিপিআইএম
নেতা।
বেকারদের চাকরি, রাজ্যে নতুন শিল্প সহ একাধিক দাবিতে ১১ ফেব্রুয়ারি নবান্ন অভিযানের ডাক দেয় ১০টি বাম যুব সংগঠন। মিছিলে যোগ দেয় কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন ছাত্র পরিষদও। হাওড়া ও শিয়ালদা থেকে দুটি মিছিল এসে মিলিত হওয়ার কথা ছিল কলেজস্ট্রিটে। শুরুতে শান্তিপূর্ণ ভাবে মিছিল চললেও ডোরিনা ক্রসিংয়ের কাছে মিছিল যেতেই পুলিশি প্রতিরোধের মুখে পড়েন আন্দোলনকারীরা। বামেদের অভিযোগ, দেড় মাস আগে এই কর্মসূচির কথা জানানো হলেও সহযোগিতা করেনি পুলিশ।
এমনকী বিনা প্ররোচনায় নির্মম ভাবে পুলিশের বিরুদ্ধে লাঠি চালানোর অভিযোগ ওঠে। ডোরিনা ক্রসিংয়ে মিছিল আসতেই পরিস্থিতি উত্তাল হয়ে ওঠে। যদিও তার আগে আন্দোলনকারীদের তরফে পুলিশকে মিষ্টি, স্যানিটাইজার তুলে দেওয়া হয়।যদিও পুলিশের দাবি আন্দোলনকারীরাই প্রথম পুলিশকে লক্ষ্য করে ইঁট, পাথর ছুঁড়তে থাকে। তারই পাল্টা প্রতিরোধে লাঠি চালাতে বাধ্য হয় পুলিশ। এদিকে পুলিশি আক্রমণের প্রতিবাদে ১২ ফেব্রুয়ারি ধর্মঘটের পাশাপাশি আজ সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাজ্যের সর্বত্র অঞ্চল ভিত্তিতে প্রতিবাদ কর্মসূচীরও ডাক দিয়েছে বামেরা। ডাক দেওয়া হয়েছে পথ অবরোধেরও।
মতুয়াগড়ে একগুচ্ছ ভোট প্রতিশ্রুতি শাহের, ঠাকুরনগরে একের পর এক ঘোষণা বিজেপির সেনাপতির