২০২০-র জুলাইয়ের পর কলকাতায় ফের দৈনিক সংক্রমণ ২০০-র নিচে, স্বস্তি করোনায়
কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগনায় স্বস্তি ফিরছে করোনায়। ২০২০-র জুলাই মাসের পর ফের কলকাতা শহরে করোনার দৈনিক সংক্রমণ নামল ২০০-র নিচে।
কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগনায় স্বস্তি ফিরছে করোনায়। ২০২০-র জুলাই মাসের পর ফের কলকাতা শহরে করোনার দৈনিক সংক্রমণ নামল ২০০-র নিচে। উত্তর ২৪ পরগনাতেও ছ-মাস পর করোনার সংক্রমণ নেমেছে। এই দুই জেলা নিয়ন্ত্রণে আসতেই গোটা বাংলায় করোনার গ্রাফ নিম্নমুখী হতে শুরু করেছে। এদিন দক্ষিণ ২৪ পরগনা বাদে প্রত্যেক জেলাতেই কমেছে সক্রিয়ের সংখ্যা।
কলকাতা
ও
উত্তর
২৪
পরগনায়
করোনা
সোমবার
বাংলায়
করোনা
আক্রান্তের
সংখ্যা
বেড়ে
হয়েছে
৫৯৭।
কলকাতায়
এদিন
করোনা
সংক্রমিতের
সংখ্যা
১৫২।
উত্তর
২৪
পরগনায়
১৭৪
জন
করোনা
আক্রান্ত
হয়েছেন।
কলকাতা
ও
উত্তর
২৪
পরগনায়
করোনা
গ্রাফ
কমছে
ধীরে
ধীরে।
করোনায়
শুধু
কলকাতায়
প্রাণ
হারিয়েছেন
২৯৮০
জন।
আর
উত্তর
২৪
পরগনায়
মৃতের
সংখ্যা
২৩৬৫।
একনজরে
কলকাতার
করোনা
পরিসংখ্যান
এদিন
পর্যন্ত
কলকাতায়
মোট
করোনা
আক্রান্ত
১২৪১৬২।
শুধু
এদিনই
কলকাতায়
১৫২
জন
করোনা
আক্রান্ত
হয়েছেন।
এখন
পর্যন্ত
কলকাতায়
মৃত্যু
হয়েছে
২৯৮০
জনের।
এদিন
মৃত্যু
হয়েছে
৮
জনের।
এখন
পর্যন্ত
করোনা
মুক্ত
হয়েছেন
মোট
১১৯০১৭
জন।
এখনও
সক্রিয়
করোনা
আক্রান্ত
২১৬৫
জন।
এদিন
কলকাতায়
করোনা
সংক্রমণ
মুক্ত
হয়েছেন
৩৭৩
জন।
উত্তর
২৪
পরগনায়
করোনা
পরিসংখ্যান
উত্তর
২৪
পরগনা
জেলায়
এখন
পর্যন্ত
করোনা
আক্রান্ত
১১৭৬০৭
জন।
এদিন
আক্রান্ত
হয়েছেন
১৭৪
জন।
মৃত্যু
হয়েছে
মোট
২৩৬৫
জনের।
এদিন
মৃত্যু
হয়েছে
৭
জনের।
এখন
পর্যন্ত
করোনা
মুক্ত
হয়েছেন
মোট
১১৩৪৩২
জন।
এখনও
সক্রিয়
করোনা
আক্রান্ত
১৮১০
জন।
এদিন
করোনা
সংক্রমণ
মুক্ত
হয়েছেন
২৭৭
জন।
দক্ষিণ
২৪
পরগনা
ও
হাওড়া-হুগলি
দক্ষিণ
২৪
পরগনা
আক্রান্তের
নিরিখে
এখন
তিন
নম্বরে
উঠে
এসেছে।
দক্ষিণ
২৪
পরগনায়
৩৭
জন
বেড়ে
মোট
আক্রান্তের
সংখ্যা
হয়েছে
৩৬২০৫।
হাওড়ায়
মোট
আক্রান্ত
এখন
পর্যন্ত
৩৪৭৯০
জন।
এদিন
আক্রান্ত
হয়েছেন
২৩
জন।
হুগলিতে
২৭
জন
বেড়ে
আক্রান্ত
২৮৬৮৭
জন।
অন্যান্য
জেলায়
করোনা
পরিসংখ্যান
এছাড়া
আলিপুরদুয়ারে
৭৬৫১,
কোচবিহারে
১১৬৯৬,
দার্জিলিংয়ে
১৭৯২৩,
কালিম্পংয়ে
২১৭৪,
জলপাইগুড়িতে
১৪৪২৯,
উত্তর
দিনাজপুরে
৬৪৭৪,
দক্ষিণ
দিনাজপুরে
৮০৯৯,
মালদহে
১২৫১৩,
মুর্শিদাবাদে
১১৯৯৬,
নদিয়ায়
২১৮৭১,
বীরভূমে
৯৬৮৮,
পুরুলিয়ায়
৬৯৯০,
বাঁকুড়ায়
১১৪৪৬,
ঝাড়গ্রামে
২৯৭৬,
পশ্চিম
মেদিনীপুরে
১৯৯১৮,
পূর্ব
মেদিনীপুরে
২০২৩১,
পূর্ব
বর্ধমানে
১২৩৫৪,
পশ্চিম
বর্ধমানে
১৫৬২৬
জন
মোট
আক্রান্ত
হয়েছেন।
মোট
৬৬
জন
আক্রান্ত
হয়েছেন
অন্যান্য
রাজ্যের
বাসিন্দা।