কলকাতায় করোনা সক্রিয়ের সংখ্যা মাত্র দু’হাজার! দৈনিক সংক্রমণ নেমেছে দুশোর নিচে
২০২০-র জুলাই মাসের পর ফের কলকাতা শহরে করোনার দৈনিক সংক্রমণ নেমেছে ২০০-র নিচে। করোনা সক্রিয়ের হারও কমেছে কলকাতায়।
২০২০-র জুলাই মাসের পর ফের কলকাতা শহরে করোনার দৈনিক সংক্রমণ নেমেছে ২০০-র নিচে। করোনা সক্রিয়ের হারও কমেছে কলকাতায়। উত্তর ২৪ পরগনার পর কলকাতাতেও করোনা সক্রিয়ে সংখ্যা ২০০০-এ নেমে এসেছে। এই দুই জেলা নিয়ন্ত্রণে আসতেই গোটা বাংলায় করোনার গ্রাফ নিম্নমুখী হতে শুরু করেছে।
কলকাতা
ও
উত্তর
২৪
পরগনায়
করোনা
মঙ্গলবার
বাংলায়
করোনা
আক্রান্তের
সংখ্যা
খানিক
বেড়ে
হয়েছে
৮১২।
কলকাতায়
এদিন
করোনা
সংক্রমিতের
সংখ্যা
১৯৯।
উত্তর
২৪
পরগনায়
২৩৭
জন
করোনা
আক্রান্ত
হয়েছেন।
কলকাতা
ও
উত্তর
২৪
পরগনায়
করোনা
গ্রাফ
কমছে
ধীরে
ধীরে।
করোনায়
শুধু
কলকাতায়
প্রাণ
হারিয়েছেন
২৯৮৪
জন।
আর
উত্তর
২৪
পরগনায়
মৃতের
সংখ্যা
২৩৭৩।
একনজরে
কলকাতার
করোনা
পরিসংখ্যান
এদিন
পর্যন্ত
কলকাতায়
মোট
করোনা
আক্রান্ত
১২৪৩৬১।
শুধু
এদিনই
কলকাতায়
১৯৯
জন
করোনা
আক্রান্ত
হয়েছেন।
এখন
পর্যন্ত
কলকাতায়
মৃত্যু
হয়েছে
২৯৮৪
জনের।
এদিন
মৃত্যু
হয়েছে
৪
জনের।
এখন
পর্যন্ত
করোনা
মুক্ত
হয়েছেন
মোট
১১৯৩৪৬
জন।
এখনও
সক্রিয়
করোনা
আক্রান্ত
২০৩১
জন।
এদিন
কলকাতায়
করোনা
সংক্রমণ
মুক্ত
হয়েছেন
৩২৯
জন।
উত্তর
২৪
পরগনায়
করোনা
পরিসংখ্যান
উত্তর
২৪
পরগনা
জেলায়
এখন
পর্যন্ত
করোনা
আক্রান্ত
১১৭৮৪৪
জন।
এদিন
আক্রান্ত
হয়েছেন
২৩৭
জন।
মৃত্যু
হয়েছে
মোট
২৩৭৩
জনের।
এদিন
মৃত্যু
হয়েছে
৮
জনের।
এখন
পর্যন্ত
করোনা
মুক্ত
হয়েছেন
মোট
১১৩৬৬০
জন।
এখনও
সক্রিয়
করোনা
আক্রান্ত
১৮১১
জন।
এদিন
করোনা
সংক্রমণ
মুক্ত
হয়েছেন
২২৮
জন।
দক্ষিণ
২৪
পরগনা
ও
হাওড়া-হুগলি
দক্ষিণ
২৪
পরগনা
আক্রান্তের
নিরিখে
এখন
তিন
নম্বরে
উঠে
এসেছে।
দক্ষিণ
২৪
পরগনায়
৩৩
জন
বেড়ে
মোট
আক্রান্তের
সংখ্যা
হয়েছে
৩৬২৩৮।
হাওড়ায়
মোট
আক্রান্ত
এখন
পর্যন্ত
৩৪৮২৬
জন।
এদিন
আক্রান্ত
হয়েছেন
৩৬
জন।
হুগলিতে
৪৬
জন
বেড়ে
আক্রান্ত
২৮৭৩৩
জন।
অন্যান্য
জেলায়
করোনা
পরিসংখ্যান
এছাড়া
আলিপুরদুয়ারে
৭৬৫৩,
কোচবিহারে
১১৭১১,
দার্জিলিংয়ে
১৭৯৪৫,
কালিম্পংয়ে
২১৭৬,
জলপাইগুড়িতে
১৪৪৩৪,
উত্তর
দিনাজপুরে
৬৪৮৩,
দক্ষিণ
দিনাজপুরে
৮১০০,
মালদহে
১২৫২০,
মুর্শিদাবাদে
১২০১১,
নদিয়ায়
২১৯১৮,
বীরভূমে
৯৭১৩,
পুরুলিয়ায়
৭০০২,
বাঁকুড়ায়
১১৪৬৭,
ঝাড়গ্রামে
২৯৮১,
পশ্চিম
মেদিনীপুরে
১৯৯৩৫,
পূর্ব
মেদিনীপুরে
২০২৫৫,
পূর্ব
বর্ধমানে
১২৩৬৭,
পশ্চিম
বর্ধমানে
১৫৪৪৫
জন
মোট
আক্রান্ত
হয়েছেন।
মোট
৬৬
জন
আক্রান্ত
হয়েছেন
অন্যান্য
রাজ্যের
বাসিন্দা।