প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে অনুব্রতর বিস্ফোরক নির্দেশের ভিডিও! চাঞ্চল্য রাজনৈতিক মহলে
ফের বিতর্কিত মন্তব্য বীরভূমত তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের। এবার সরাসরি বিজেপি নেত্রীকে গাঁজার কেসে গারদে ঢোকানোর নির্দেশ। বীরভূমের জেলা পার্টি অফিসে দলীয় বৈঠকে এই হুমকি দেন অনুব্রত।
ফের বিতর্কিত মন্তব্য বীরভূম তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের। এবার সরাসরি বিজেপি নেত্রীকে গাঁজার কেসে গারদে ঢোকানোর নির্দেশ। বীরভূমের জেলা পার্টি অফিসে দলীয় বৈঠকে এই নির্দেশ দেন অনুব্রত।
ঘটনাস্থল বোলপুরের তৃণমূল জেলা পার্টি অফিস। মধ্যমনি অবশ্যই জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিংহ, আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় ছাড়াও হাজির জেলার পদস্থ নেতারাও। কিন্তু এদিনের বৈঠকে শুরু থেকেই যেন কিছুটা ক্ষুব্ধ দেখিয়েছে অনুব্রত মণ্ডলকে।
কথোপকথনে
আউশগ্রামের
বিধায়ক
অভেদানন্দ
থান্ডারকে
নির্দেশ
দিতে
শোনা
যায়,
'ফাইভ
ম্যান
কমিটি
থেকে
যে
ছেলেটাকে
বাদ
দিলাম,
ওকে
অ্যারেস্ট
করিয়ে
দে।'
আবার
বিজেপি
নেত্রীকে
গাঁজার
কেসে
অ্যারেস্টের
নির্দেশও
দেন
অনুব্রত
মণ্ডল।
বলেন
'মোটা
মেয়েটার
কী
নাম।
শাড়ির
ব্যবসা
করে।
সঙ্গীতা
নাম।
ওকে
অ্যারেস্ট
করিয়ে
দে।
বিজেপি
করে,
ওকে
অ্যারেস্ট
করিয়ে
দে।
গাঁজা
কেসে
ধরিয়ে
দে।'
এর
পরেই
জেলার
সহসভাপতি
অভিজিৎ
সিংহকে
নির্দেশ
দেন,
'আউশগ্রামের
আইসিকে
ফোনে
ধর,
বর্ধমানের
এসপিকে
ফোনে
ধর।
ধরিয়ে
দিই।'
আউশগ্রামের
বিধায়ক
অভেদানন্দ
থান্ডারকে
উদ্দেশ্য
করে
অনুব্রত
মণ্ডল
বলেন,
'
কি
রে
কন্ট্রোল
করতে
পারবি।
তিনি
তখন
উত্তর
দেন
চেষ্টা
করব।
অনুব্রত
মণ্ডল
পাল্টা
বলেন,
'চেষ্টা
নয়।
পারবি
কন্ট্রোল
করতে?'
হ্যাঁ
কি
না,
উত্তর
জানতে
চান
অনুব্রত।
সূত্রের
খবর
অনুযায়ী,
উজ্জ্বল
চট্টোপাধ্যায়
নামে
এক
তৃণমূল
কর্মীকে
নিয়েই
এই
প্রশ্ন
উত্তর।
তিনি
এখন
এলাকায়
বিক্ষুব্ধ
তৃণমূল
কর্মী
বলে
পরিচিত।
পরে
সাংবাদিকদের
অনুব্রত
মণ্ডল
জানান,
বীরভূম,
বর্ধমান,
মুর্শিদাবাদের
২৪
টি
ব্লকের
প্রধান,
উপপ্রধান
ঠিক
করা
হয়েছে।
তিনি
ঘোষণা
করেন,
যদি
একবছরের
মধ্যে
কোনও
প্রধান,
উপপ্রধান
দুর্নীতি
করে
তাহলে,
তাঁকে
সরিয়ে
দেওয়া
হবে।