'ভুবনডাঙার মাঠে পাঁচিল পড়ুক তা চাই না', বললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা
'ভুবনডাঙার মাঠে পাঁচিল পড়ুক তা চাই না', বললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা
'ভুবনডাঙার মাঠে পাঁচিল পড়ুক তা চাই না।' স্থানীয় বাসিন্দা, আশ্রমিক, পড়ুয়া, রবীন্দ্র অনুরাগীদের পক্ষেই মত দিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
পাশাপাশি, নবান্নের সাংবাদিক বৈঠকে তিনি আরও জানান, রাজ্যপাল তাঁকে বিশ্বভারতীর পরিস্থিতি নিয়ে ফোন করেছিলেন। সেখানে তিনি নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে দিয়েছেন রাজ্যপালের কাছে।
একই সঙ্গে জানিয়েছেন, উপচার্য না ডাকলে বিশ্বভারতীতে পুলিশ ঢুকবে না। আর জেলাশাসককে তিনি নির্দেশ দিয়েছেন দ্রুত বৈঠক ডেকে পরিস্থিতি শান্ত করার।
এদিন সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী প্রথমে বিশ্বভারতী নিয়ে কোনও প্রশ্নের জবাব দিতে চাননি। পরে নিজেই মতবদলে জানান যে বিষয়টি নিয়ে রাজ্যপাল নিজেই যোগাযোগ করেছিলেন তাঁর সাথে। দুইজনের মধ্যেই বিষয়টি নিয়ে কথাও হয়েছে।
একই
সঙ্গে
জানিয়েছেন,
উপচার্য
না
ডাকলে
বিশ্বভারতীতে
পুলিশ
ঢুকবে
না।
আর
জেলাশাসককে
তিনি
নির্দেশ
দিয়েছেন
দ্রুত
বৈঠক
ডেকে
পরিস্থিতি
শান্ত
করার।
এদিন
সাংবাদিক
বৈঠকে
মুখ্যমন্ত্রী
প্রথমে
বিশ্বভারতী
নিয়ে
কোনও
প্রশ্নের
জবাব
দিতে
চাননি।
পরে
নিজেই
মতবদলে
জানান
যে
বিষয়টি
নিয়ে
রাজ্যপাল
নিজেই
যোগাযোগ
করেছিলেন
তাঁর
সাথে।
দুইজনের
মধ্যেই
বিষয়টি
নিয়ে
কথাও
হয়েছে।
সেই প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী জানান, 'বিশ্বভারতী কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়। আমি কোনও মন্তব্য করব না। তবে, রাজ্যপাল আমাকে ফোন করার পর আমি খোঁজ নিয়ে যা জেনেছি, ওখানে একটা নির্মাণকাজ চলছিল। সেখানে সেই কাজ চলার সময় কিছু বহিরাগত উপস্থিত ছিলেন। বহিরাগত মানে যারা ওই নির্মাণ কাজ চালাতে এসেছিলেন। ছাত্ররা তার প্রতিবাদ জানায়।
জেলাশাসককে বলেছি, উপাচার্যের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনে পড়ুয়া ও স্থানীয়দের নিয়ে বৈঠক করুন। আলোচনা করে সমস্যার সমাধান করতে হবে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্বভারতী গড়ে তুলেছিলেন প্রাকৃতিক পরিবেশে শিক্ষাদানের জন্য। আমি একটাই কথা বলব, বাংলার ঐতিহ্য যাতে নষ্ট না হয়, বিশ্বভারতীর গৌরব এবং ঐতিহ্য যাতে অটুট থাকে, তা আমাদের সকলের দেখা উচিত।'
বাংলায় করোনা সংক্রমণে কমল মৃতের সংখ্যা, স্বস্তি দিয়ে বাড়ল সুস্থতার হার