ঝাড়গ্রাম থেকে ফিরেই ভবানীভবনে জিডির সঙ্গে বৈঠক মুখ্যমন্ত্রীর! 'নিশানায়' নবান্ন অভিযান,জল্পনা তুঙ্গে
ঝাড়গ্রাম থেকে ফিরেই ভবানীভবনে জিডির সঙ্গে বৈঠক মুখ্যমন্ত্রীর! 'নিশানায়' নবান্ন অভিযান,জল্পনা তুঙ্গে
ঝাড়গ্রাম থেকে নবান্ন হয়ে কলকাতা। তবে কলকাতায় ফিরেই রাজ্য পুলিশের ডিজির(dgp) সঙ্গে বৈঠকে বসলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(mamata banerjee) । এদিন নবান্নে থেকে সরাসরি তিনি ভবানীভবনে (bhawani bhawan) চলে যান তিনি। সেখানে কনফারেন্স রুমে ডিজির সঙ্গে বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী।
চোখ নবান্ন অভিযানে
দুদিনের বেশি সময় শহরে ছিলেন না মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু তাঁর চোখ ছিল বিজেপির নবান্ন অভিযানে। যা নিয়েই তিনি ডিজির সঙ্গে বৈঠকে বসেন বলে জানা গিয়েছে।
নবান্ন থেকে সোজা ভবানীভবন
এদিন দুপুর দুটো নাগাদ মুখ্যমন্ত্রী হেলিকপ্টারে ঝাড়গ্রাম থেকে ফেরেন হাওড়ার ডুমুরজলার অস্থায়ী হেলিপ্যাডে। সেখান থেকে কিছু সময়ের জন্য তিনি যান নবান্নে। কিছুক্ষণের মধ্যে নবান্ন থেকে মুখ্যমন্ত্রী যান রাজ্য পুলিশের সদর দফতর ভবানীভবনে। আগে থেকেই সেখানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য পুলিশের ডিজি বীরেন্দ্র।
আলোচনায় এদিনের নবান্ন অভিযান
সূত্রের খবর অনুযায়ী, দুজনের আলোচনায় স্থান পায়, বিজেপির এদিনের নবান্ন অভিযান। এদিন বেশ কিছু ফুটেজ মুখ্যমন্ত্রী খতিয়ে দেখেন বলে জানা গিয়েছে। সব থেকে উল্লেখযোগ্য হল এই অভিযানে অত্যাধুনিক অস্ত্র উদ্ধার হওয়া।
নবান্ন অভিযানকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র রাজপথ
এদিন বিজেপির নবান্ন অভিযানকে কেন্দ্র করে অশান্ত হয়ে উঠেছিল রাজপথ। বিশেষ করে হাওড়া ময়দান এদিন অশান্ত হয়ে উঠেছিল। সেখানে টায়ার জ্বালিয়ে বিজেপি কর্মীরা পথ অবরোধ করেন। পুলিশের দাবি, সেখানে এক বিজেপি কর্মীর থেকে রিভলবার উদ্ধার করা হয়। যদিও বিজেপির তরফ থেকে এই ঘটনাকে সাজানো ঘটনা বলে উল্লেখ করা হয়েছে। হেস্টিংস এবং বড়বাজারে পুলিশ লাঠি চালায়। বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের গায়েই লাঠি পড়ে বলে জানা গিয়েছে।
খড়গপুর, ঝাড়গ্রামে প্রশাসনিক বৈঠক
৬ অক্টোবর মঙ্গলবার খড়গপুরে পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ৭ অক্টোবর ঝাড়গ্রামে ঝাড়গ্রাম জেলার প্রশাসনিক বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী। ঝাড়গ্রাম রাজবাড়িতে রাতে থেকে এদিন সকালের কিছু পরে হেলিকপ্টারে রওনা দেন মুখ্যমন্ত্রী। জঙ্গলমহল সফরে মুখ্যমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হয়েছিলেন মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় এবং স্বরাষ্ট্রসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী।
স্বৈরাচারী তৃণমূল সরকারকে সরিয়ে তারপর আমরা থামব, বঙ্গে সূর্যোদয়ের বার্তা তেজস্বীর