বড়দিনের আনন্দকে শহর থেকে জেলায় ছড়িয়ে দিতে অভিনব উদ্যোগ মমতার
২১ ডিসেম্বরই বড়দিনের উৎসবের উদ্বোধন করবেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আর হপ্তাখানেকও বাকী নেই। আগামী মঙ্গলবার বড়দিন। পেতাই-ঝঞ্ঝা কাটিয়ে শীতের আমেজে ফের গা ভাসাতে শুরু করেছে রাজ্যবাসী। ক্রিসমাসের সময় থেকেই শুরু হয়ে যাবে বর্ষবরণের উৎসব। আর সেই উৎসবমুখর আবহকেই ধরে রাখতে ২১ ডিসেম্বরই বড়দিনের উৎসবের উদ্বোধন করবেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
পাশাপাশি চমক হিসাবে থাকছে স্ট্রিট সিঙ্গারদের দল। সরকারিভাবে নানা জায়গায় উৎসবে তারা অন্য মাত্রা যোগ করবে। শুধু কলকাতা নয় দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, চন্দননগর, ব্যান্ডেল ও কৃষ্ণনগরেও ধুমধাম করে বড়দিনের উৎসব পালিত হবে।
শহরে তো বটেই জেলায় জেলায় বিখ্যাত চার্চগুলিকে রঙীন আলোয়া সাজিয়ে তোলা হবে। ফলে বলা যায়, ২১ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত রাজ্যবাসী মেতে উঠবে বড়দিন ও বর্ষবরণের আনন্দে।
[আরও পডুন;নজরে লোকসভা! রাজ্য মন্ত্রিসভায় বড় রদবদলের পথে মমতা]
এই সময়ে কলকাতার সবচেয়ে আকর্ষণীয় জায়গা পার্কস্ট্রিটের সাজগোজের আয়োজনে যাতে ত্রুটি না হয়, সেটাও দেখা হচ্ছে। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলার বিষয়টিও পুলিশের পর্যবেক্ষণে থাকছে বলে জানা গিয়েছে।
আর হপ্তাখানেকও বাকী নেই। আগামী মঙ্গলবার বড়দিন। পেতাই-ঝঞ্ঝা কাটিয়ে শীতের আমেজে ফের গা ভাসাতে শুরু করেছে রাজ্যবাসী। ক্রিসমাসের সময় থেকেই শুরু হয়ে যাবে বর্ষবরণের উৎসব। আর সেই উৎসবমুখর আবহকেই ধরে রাখতে ২১ ডিসেম্বরই বড়দিনের উৎসবের উদ্বোধন করবেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
পাশাপাশি চমক হিসাবে থাকছে স্ট্রিট সিঙ্গারদের দল। সরকারিভাবে নানা জায়গায় উৎসবে তারা অন্য মাত্রা যোগ করবে। শুধু কলকাতা নয় দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, চন্দননগর, ব্যান্ডেল ও কৃষ্ণনগরেও ধুমধাম করে বড়দিনের উৎসব পালিত হবে।
শহরে তো বটেই জেলায় জেলায় বিখ্যাত চার্চগুলিকে রঙীন আলোয়া সাজিয়ে তোলা হবে। ফলে বলা যায়, ২১ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত রাজ্যবাসী মেতে উঠবে বড়দিন ও বর্ষবরণের আনন্দে।
এই সময়ে কলকাতার সবচেয়ে আকর্ষণীয় জায়গা পার্কস্ট্রিটের সাজগোজের আয়োজনে যাতে ত্রুটি না হয়, সেটাও দেখা হচ্ছে। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলার বিষয়টিও পুলিশের পর্যবেক্ষণে থাকছে বলে জানা গিয়েছে।