বিপদে পড়লে ফোন করুন মমতাকে, করোনা-লড়াইয়ে ফোন নম্বর দিলেন ওয়েবসাইটে
বিপদে পড়লে ফোন করতে পারেন, ফোন নম্বর দিলেন মমতা, করোনা-যুদ্ধে তৎপরতা
করোনার থাবা ক্রমেই বলিষ্ঠ হচ্ছে বাংলাতেও। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রথম থেকে তৎপর করোনার সংক্রমণ প্রতিরোধে। তাই নিজে রাস্তায় নেমে বোঝাচ্ছেন, লকডাউনে মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছেন, সচেতনতার বার্তা দিচ্ছেন। তবে তিনি এখানেই থেমে থাকতে চান না। তাই অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ফোন নম্বরও দিয়ে দিলেন তিনি।
ওই নম্বরে ফোন করতে পারেন
বিপদ বাড়লে ওই নম্বরে ফোন করতে পারেন যে কেউ। নিজের দফতরের ফোন নম্বর দিয়ে মমতা বলেন, কোনও বিপদে পড়লে সরাসরি ফোন করা যাবে। তৃণমূলের অফিসিয়াল সাইটে সেই ফোন নম্বর দিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ওই নম্বরে ফোন করে সমস্যার কথা বলা যাবে।
ওয়েবসাইটে বার্তা মমতার
তিনি এই ওয়েবসাইটে লিখেছেন- সারা পৃথিবী এক অভূতপূর্ব পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে চলছে। বাংলাতেও তার প্রভাব পড়ছে। এই পরিস্থিতিতে লড়ছেন চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মীরা। লড়ছেন পুলিশ আধিকারিক-কর্মীরাও। তাঁদেরকে কুর্নিশ জানিয়ে মমতা লেখেন, আপনারা নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যে দায়িত্ব পালন করছেন, যে নিষ্ঠা নিয়ে মানুষের সেবা করছেন, তাকে আমি কুর্নিশ জানাই।
|
নিজের বা পরিবারের যদি প্রয়োজন হয়
এই পরিস্থিতির মুখে দাঁড়িয়ে মমতা রাজ্যবাসীর উদ্দেশ্যে বলেন, কারও নিজের বা পরিবারের যদি প্রয়োজন হয়, তাহলে তিনি যেন মুখ্যমন্ত্রীর দফতরে যোগাযোগ করেন। মুখ্যমন্ত্রীর দফতরের এক সদস্যের নম্বরও দিয়েছেন তিনি। ওই নম্বরে ফোন করে নিজের সমস্যার কথা বা পরিবারের বিপদের কথা জানানো যাবে।
মুখ্যমন্ত্রী দান করেন কেন্দ্র-রাজ্যের তহবিলে
এর আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্য ও কেন্দ্রের তহবিলে দান করেন ১০ লক্ষ টাকা। ৫ লক্ষ টাকা করে তিনি উভয় তহবিলে দান করেন। টুইট করে এই বার্তা দিয়ে তিনি লিখেছেন- বিধায়ক বা মন্ত্রী হিসেবে কোনও বেতন নিই না। সাতবারের সাংসদ ছিলাম। তার জন্য প্রাপ্য পেনশনও নিই না। আমার সীমিত আয়, সেখান থেকেই সামান্য দিলাম ত্রাণ তহবিলে।
স্বল্প সঞ্চয়ে সুদ কমাল মোদী সরকার! করোনায় লকডাউনে মাথায় হাত মধ্যবিত্তদের