দেশে এই পাঁচ রাজ্য থেকে পশ্চিমবঙ্গে এলেই বাধ্যতামূলক প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন
দেশের যে পাঁচ রাজ্যে করোনা পরিস্থিতি খারাপ, সেই ৫ রাজ্য থেকে পরিযায়ীরা আসলে, তাঁদের বাধ্যতামূলক ইনস্টিটিউশনাল কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। বাকি রাজ্যগুলি থেকে আসারা নিজের বাড়িতে থাকতে পারবেন।
দেশের যে পাঁচ রাজ্যে করোনা পরিস্থিতি খারাপ, সেই ৫ রাজ্য থেকে পরিযায়ীরা আসলে, তাঁদের বাধ্যতামূলক ইনস্টিটিউশনাল কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। বাকি রাজ্যগুলি থেকে আসারা নিজের বাড়িতে থাকতে পারবেন। এদিন এমনটাই জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
হিমাচলে পিপিই কেলেঙ্কারিতে বিজেপির শীর্ষ নেতার ইস্তফা! আগেই গ্রেফতার স্বাস্থ্য দফতরের শীর্ষ আধিকারিক
করোনা মোকাবিলায় এবার জেলা পর্যায়ে টাস্কফোর্স
করোনা মোকাবিলায় এবার জেলা পর্যায়ে টাস্কফোর্স তৈরির কথা ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মূলত অন্য রাজ্য থেকে ফেরা পরিযায়ীদের জন্য এই টাস্কফোর্সের গঠন করা হয়েছে। এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে মুখ্যমন্ত্রী জেলাশাসকদের নির্দেশ দেন। এই টাস্কফোর্সে বিডিও, আইসিরা ছাড়াও পঞ্চায়েতকে রাখার কথা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। বিধায়কদেরও রাখার বার্তা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রতিদিন নজরদারি করতে হবে, কোথা থেকে এইসব পরিযায়ীরা আসছেন।
৫ রাজ্য থেকে ফিরলেই বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইনে
মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন ৫ রাজ্য, মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, গুজরাত, চেন্নাই, দিল্লি থেকে আসলেই পরিযায়ীদের বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। এব্যাপারে মুখ্যমন্ত্রী স্কুল নেওয়ার কথা বলেছেন। সেখানে যদি বাড়ির লোক খাবার দিতে চায়, তাহলে আপত্তি করা হবে না বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে ১৪ দিন থাকার পর টেস্ট করা হবে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। নেগেটিভ হলেই বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হবে। পজিটিভ হলে সরকার সেইভাবে ব্যবস্থা নেবে। দেশের এই ৫ রাজ্যে করোনা পরিস্থিতি বাড়াবাড়ি রকমের।
৫ রাজ্যের বাইরের হলে অন্য ব্যবস্থা
মুখ্যমন্ত্রী এদিন জেলাশাসকদের উদ্দেশে বলেছেন, ৫ রাজ্যের বাইরে হলে পরিযায়ীদের বাড়িতে থাকার অনুমতি দেওয়া হবে। তবে এক্ষেত্রে ১৪ দিন বাড়ি থেকে বেরনো যাবে না। সন্ধানে অ্যাপের মধ্যে দিয়ে নজরদারি করার কথাও বলেছেন মুখ্যম
গরিব পরিযায়ীদের জন্য মিলবে খাবার
মুখ্যমন্ত্রী এদিন জানিয়েছেন, যেসব পরিযায়ী গরিব তাঁদের দায়িত্ব জেলাশাসকের মাধ্যমে দেওয়া হবে সেলফ হেল্প গ্রুপকে। তারা ডাল, ভাত, তরকারি রান্না করে দেবে। রাজ্য সরকারের মাছ, মাংস খাওয়ানোর ক্ষমতা নেই বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।