বাংলা হবে মহা তীর্থভূমি! নদিয়া ও কোলাঘাটে নয়া পরিকল্পনার কথা জানালেন মমতা
বাংলা হবে মহা তীর্থভূমি! নদিয়া ও কোলাঘাটে নয়া পরিকল্পনার কথা জানালেন মমতা
বাংলায় এবার মহা তীর্থভূমি বা মহা পুণ্যভূমি তৈরির পরিকল্পনা করলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। এ জন্য শুভেন্দু অধিকারীর পূর্ব মেদিনীপুর ও মহুয়া মৈত্রের নদিয়াকে টার্গেট করলেন তিনি। সোমবার নবান্নে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেন দুই জেলায় মহা তীর্থভূমি হবে। বাংলার পূণ্যভূমি হয়ে উঠবে নদিয়া ও পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাট।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, নদিয়ায় ৭০০ একর জমিতে ইসকনের মন্দির ও তীর্থস্থান গড়ে উঠবে। রাজ্য সরকার ইসকনের মন্দির গড়ার ছাড়পত্র দিয়েছে। নদিয়ার পাশাপাশি কোলাঘাটে গড়ে তোলা হবে সনাতনী ধর্মের তীর্থস্থান। এদিন নবান্নে এই ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী।
তিনি আরও জানান, বাংলার মহাতীর্থ ভূমি, মহা পুণ্যভূমি নিয়ে ম্যাপ তৈরি হচ্ছে। সেই তালিকা থেকে কোনওটা সরকার গঠন করবে, কোনওটা বেসরকারি বা মালিকানা থাকবে। এ বিষয়ে পরে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। বাংলার গ্রামগঞ্জে ছড়ি্য়ে থাকা অনেক পুরনো মন্দির, মসজিদ, গির্জা ও ধর্মীয় স্থানও সেখানে স্থান পাবে ম্যাপে।
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়
এদিন
নবান্ন
থেকে
ঘোষণা
করেন,
রাজ্যের
৮০০০
পুরোহিতকে
এক
হাজার
টাকা
করে
ভাতা
দেবে
রাজ্য।
তিনি
বলেন
সনাতনী
ব্রাহ্মণরা
পুজোর
মাস
থেকেই
ভাতা
পাবেন।
সেইসঙ্গে
বাংলার
আবাস
যোজনায়
ঘরও
পাবেন
পুরোহিতরা।
মমতা
বলেন,
ইমাম-মোয়াজ্জিনরা
একটা
ভাতা
পান
ওয়াকফ
বোর্ডের
তরফ
থেকে।
এখন
হিন্দুধর্মের
আট
হাজার
পুরোহিতও
ভাতা
পাবেন
পুজোর
মাস
থেকে।
এই
সংখ্যাটা
আরও
বাড়বে।
খ্রিষ্ট
ধর্মের
যাজক-পাদরিরা
চাইলেও
তাঁদের
পাশে
দাঁড়াবেন
তিনি।
মমতা
মনে
করিয়ে
দেন,
পুরোহিত
তথা
ব্রাহ্মণদের
দুরবস্থা
নিয়ে
তিনি
চারবার
বৈঠক
করেছেন।
তারপর
এই
সিদ্ধান্ত
নিলেন।
বিজেপিতে ২০ লক্ষ মুসলিমের যোগদান! একুশের আগে লক্ষ্যমাত্রা স্থির গেরুয়া শিবিরের